Processing math: 0%

চল তড়িৎ (অধ্যায় ৩)

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - পদার্থবিদ্যা পদার্থবিজ্ঞান – ২য় পত্র | - | NCTB BOOK
3.3k
3.3k

"চল তরিৎ" অথবা ইংরেজিতে "Electric Current" হলো ইলেকট্রন বা অন্য কোনো চার্জ বহনকারী কণার সংগঠিত প্রবাহ। এটি সাধারণত আম্পিয়ার (A) এককে পরিমাপ করা হয়। তরিৎ প্রবাহের দিক সাধারণত ধনাত্মক চার্জ বহনকারীদের গতিপথের সঙ্গে বিবেচিত হয়, যা সংজ্ঞা অনুসারে ঋণাত্মক টার্মিনাল থেকে ধনাত্মক টার্মিনালের দিকে চলে। তবে বাস্তবে, এটি ইলেক্ট্রনের প্রবাহ যা ধনাত্মক টার্মিনাল থেকে ঋণাত্মক টার্মিনালের দিকে হয়।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

 
2.22Ω
2.52Ω
2.32Ω
60ω
70ω
80ω
75ω
1:2
1:2
2:1
22:2

-160°C

-262°C

-266°C

269°C

1ω
2ω
4ω
8ω
-273°C
-269°C
-263°C
-259°C

42X10-5 Ω-m

126X10-8 Ω-m

58X10-7 Ω-m

কোনটিই নয়

2350Ω
4700Ω
47000Ω
470Ω
608Ω
806Ω
680Ω
860Ω
পোটেনশিওমিটার
মিটারব্রীজ
গ্যালভানোমিটার
পোস্টঅফিস বক্স
34Ω
None
ohm
mho
ohm m
mho m
ohm m-1
0.1 Ω
1 Ω
10 Ω
100 Ω
1 KΩ
Ω kg-1
Ω m-1
Ω cm-1
Ω m
কোনোটিই নয়
2.2Ω
22Ω
200Ω
400Ω
484Ω
ভোল্টমিটার
মাল্টিমিটার
অ্যামিটার
ভোল্টামিটার
গ্যালভানোমিটার
200 Ω
150 Ω
130 Ω
100 Ω
250 Ω
IRt
I2Rt
IR2t
IR/t
IRt2
বৃদ্ধি পাবে
হ্রাস পাবে
একই থাকবে
তাপমাত্রার বর্গের সাথে পরিবর্তিত হবে
কোনটাই নয়
220 Ω
210 Ω
120 Ω
320 Ω
240 Ω
ওহম
ওহম-মিটার
ওহম/মিটার
মহো-মিটার
মহো/মিটার
 Rt = R0 1+αt
 R0 =  Rt+αR0
 Rt =R0  α+t
 Rt =R0  1+Rtt
 Rt =R0 +αt
20Ω
15Ω
10Ω
25Ω
30Ω
0.09Ω
0.03Ω
0.3Ω
0.9Ω
470 ρ
4700ρ
47000ρ
None
30Ω
25Ω
13.33Ω
None of these
     R=PI A
 A=RIP 
   1=R1P
R=AP

20 Ω

30 Ω

10 Ω

40 Ω

দুইটি সমান্তরাল ও একটি শ্রেণিবদ্ধ সংযোগে
দুইটি শ্রেণিবদ্ধ সংযোগে
তিনটি শ্রেণিবদ্ধ সংযোগে
কমবে
বৃদ্ধি পাবে
পরিবর্তন হবে না
শূন্য হবে
প্রত্যেকটির দু'প্রান্তে বিভব পার্থক্য সমান
মোট রোধ R =R1, R2,R3        
প্রত্যেকটি রোধের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহমাত্রার মান
মোট রোধ R =(R1, R2,R3)       

ρ=RAl

   Rl  ρ=A

   R  ρA=l 

A  ρl=R

Both length and cross sectional area are double
Both length and radius are soubled
Only the length is increased
Cross sectional areas reduced
অপরিবর্তিত থাকবে
এক-চতুর্থাংশ হবে
অর্ধেক হবে
দ্বিগুণ হবে
 R4
R2   
R
2R
R4
   R2 
R
2R
12π13π
20π5π
10π15π
22π3π
তাপমাত্রা
উপাদান
প্রচ্ছেদের ক্ষেত্রফল
চাপ
131.9°C
132°C
140°C
160°C
65 k
54 k
56 k
45 k
পদার্থের দৈর্ঘ্যের উপর
পদার্থের প্রস্থচ্ছেদের উপর
পদার্থের প্রকৃতির উপর
সবগুলোই
4749Ω
46060Ω
4550Ω
44060Ω
9Ω
27Ω
81Ω
243Ω
3.2 Ω
0.08 Ω
0.04 Ω
1.5 Ω
20Ω
2.0Ω
0.2Ω
0.02Ω
900-1100
990-1010
800-1200
980-1020
1000
5
2
8
2.5×104
19.0×104
9.81×104
8.9×104
5 Ω
0.2 Ω
5 k Ω
95 Ω
8 Ω
4 Ω
2 Ω
1 Ω
40Ω
25Ω
250Ω
4Ω
1.5Ω
12Ω
2.1Ω
1.21Ω
2:1
1:3
1:2
2:3
অ্যামিটার
ট্রান্সফরমার
ওয়াট মিটার
গ্যালভোনোমিটার
শ্রেণীতে
সমান্তরালে
মিশ্রভাবে
যে কোন ভাবে
অ্যাডমিট্যাল
সাসসেপট্যান্স
পরিবাহিতাংক
পরিবাহিতা
বৃদ্ধি পায়
হ্রাস পায়
অপরিবর্তিত থাকে
কোনটিই নয়
SG+SI
GG+SI
G+SSI
কোনটিই নয়
402220
22040
220240
220402
0.806 Ω
220 Ω
80.6 Ω
806.6 Ω
60.0 Ω
40.0 Ω
48.4 Ω
44.8 Ω

1.5Ω

2.5Ω

3.5Ω

4.5 Ω

5.5 ω

54 Ω

64 Ω

48 Ω

84Ω

6 Ω

2/3 Ω

3/2Ω

1Ω

7/2 Ω

6 Ω

50ω
100ω
150ω
200ω
80ω
1000±2%ω
1000±5%ω
1200±2%ω
1200±5%ω
none
উপাদান
দৈর্ঘ্য
তড়িৎপ্রবাহ
প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল
100 ω
10000ω
20000ω
1000ω
0.5ω
1.2ω
2ω
1.1ω
1.5ω
10.8°C
20.8°C
30.8°C
40.8°C
অর্ধেক হবে
দ্বিগুণ হবে
একই থাকবে
ভোল্টোজের উপর নির্ভর করবে
W=V2IT/1000
W=Vr/1000R
W=I2RT/1000
W=VI/1000
35.30 × 10-7Ωm 
53.30 × 10-7Ωm 
3.53 × 10-7Ωm 
353 × 10-7Ωm 
450Ω
150Ω
18.5Ω
90Ω
4Ω
15Ω
12Ω
22Ω
R = ApL
R = pLA
R = ALP
R = LA
0.1Ω
0.2Ω
0.3Ω
অসঙ্গতিপূর্ণ
হাল্কা ডোপিং এর সাথে হ্রাস পায়
ঘন ডোপিং এর সাথে হ্রাস পায়
বিপরীত ঝোগ প্রয়োগে বৃদ্ধি
প্রযুক্ত ভোল্টেজ নিরপেক্ষ
3013Ω
3011Ω
2011Ω
1120Ω
পরিবাহীর উপাদানের উপর
তাপমাত্রার উপর
পরিবাহীর উপাদান ও তাপের উপর
পরিবাহীর উপাদান ও তাপমাত্রার উপর
[ML21-31-2]
[ML31-31-2]
[M-1L-21312]
[M-1L-31312]
দ্বিগুণ হবে
অর্ধেক হবে
অপরিবর্তিত হবে
ভোল্টেজের উপর নির্ভর হবে
1 : 22
2 : 1
1 :2 
3 :2 
I1=6 ampere, I2=4 ampere
I1=I2=4 ampere,
I1=4 ampere, I2=6 ampere
I1=I2=6 ampere,
2.4×10-8
1.5×10-8
2.50×10-8
1.56×10-8
2.45×10-8
1.51×10-8
2.50×10-8
2.8×10-7
1.5×10-8Ωm
1.56×10-8Ωm
2.5×10-8Ωm
2.45×10-8Ωm
সমান্তরাল সমবায়ে 900 ওহম যুক্ত করতে হবে
সমান্তরাল সমবায়ে 600 ওহম যুক্ত করতে হবে
শ্রেণী সমবায়ে 900 ওহম যুক্ত করতে হবে
শ্রেণী সমবায়ে 600 ওহম যুক্ত করতে হবে
বাম প্রান্ত হতে 0.25m দূরে
ডান প্রান্তে হতে 0.25 m দূরে
বাম প্রান্ত হতে 0.50m দূরে
বাম প্রান্ত হতে 0.75 m ‍দূরে
1 ms-1
2ms-1
3ms-1
4ms-1
2.1 Ω
1.25 Ω
1.2 Ω
1.0 Ω
25.3 Ω
2599Ω
42599Ω
1 2599Ω
18 Ω
27 Ω
36 Ω
54 Ω
অ্যাম্পিয়ার
ওহম
ভোল্ট
সিমেন্স/মিঃ
740Ω
470Ω
407Ω
74Ω
(30/11)Ω
(11/30)Ω
30Ω
11Ω
40Ω
4Ω
14Ω
80Ω
সমান্তরালে
অনুক্রমে
একটি সমান্তরালে, অন্যটি অনুক্রমে
যে কোন ক্রমে
8.6×10-4°C-1
8.6×10-3°C-1
7.6×10-5°C-1
8.6×10-5°C-1
1000Ω
900Ω
9000Ω
999Ω
IRL
IRL
RLI
ILR
23Ω
32Ω
1Ω
72Ω
  R1+R2+R3  
  R1R2R3R2R3+R3R1+R1R2
  R1+R2+1R3    
 1R1+R2+R3
পোটেনসিওমিটরি
মিটারব্রিজ
গ্যালভানোমিটার
পোস্টঅফিস বক্স
পোস্টঅফিস বক্স
মিটার ব্রিজ
পোটেনশিওমিটার
ক্যালকুলেটর
৩ প্রকার
৪ প্রকার
১ প্রকার
২ প্রকার
10.1Ω
1.O1Ω
1.09Ω
10.1Ω
0.4Ω
0.3Ω
0.2Ω
0.1Ω
10Ω
80Ω
20Ω
কোনটিই নয়
2×100×600 J
22×100×600 W
22×100×10 W
কোনটিই নয়
1200/220
12002/220
2002/1200
200/1200
Ωm-1
Ωm
amp/m
m/amp
Ωm-1
Ωm
amp/m
m/amp
55×4J
55×4W
220×4J
220×4W
1:2
1:2
1:2
কোনটিই নয়
470Ω
740Ω
240Ω
560Ω
10Ω
20Ω
99.50Ω
2Ω
2×100×600J
22×100×600 W
22×100×10 W
কোনটিই নয়
1.5A2+13
2+13A1.5
1.512+113
1.512+113A
2.25Ω
1Ω
6.25Ω
4.25Ω
0.2 Ω সিরিজে
10 Ω সমান্তরালে
0.2 Ω সমান্তরালে
1.8 Ω সমান্তরালে
1470Ω, 1330Ω
1450Ω, 125 Ω
1330Ω, 1120Ω
1260Ω, 1030Ω
±2%
±5%
±10%
±20%
কোনটিই নয়
9Ω
27Ω
81Ω
243Ω
63Ω
500ω
750ω
800ω
1000ω
5ω
 ZrO2
    Al2O3
    Ni-As  
  Ni-Cr
 11 Ω
22 Ω
33 Ω
44 Ω
55 Ω
18Ω
21Ω
24Ω
27Ω
30Ω (নিচে চেষ্টা করুন সঠিক উত্তরটি জানা নাই)
1.01Ω
1.3Ω
1.06Ω
1.10Ω
2.10Ω
8.82 A
 5.72 A
10 A
100A
 4.72 A
2Ω
3Ω
4Ω
 5Ω
 6Ω
500 gm
300 gm
100 gm
50 gm
25 gm
40 Ω
30 Ω
55 Ω
60 Ω
75 Ω
0.02oC-1
0.002oC-1
0.01oC-1
0.001oC-1
তাপ উৎপাদন সম্পর্কিত জুলের প্রথম সূত্র
কার্শফের প্রথম সূত্র
কার্শফের দ্বিতীয় সূত্র
তাপ উৎপাদন সম্পর্কিত জুলের দ্বিতীয় সূত্র
-m
(-m)-1
(-m)2-1
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় উপাদানের পরিবাহকের দৈর্ঘ্য স্থির থাকলে পরিবাহরের রোধ তার প্রন্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলের সমানুপাতে পরিবর্তিত হয়
পরিহাকের রোধ উহার উপাদানের উপর নির্ভর করে
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট উপাদানের পরিবাহকের প্রন্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল স্থির থাকলে পরিবাহকের রোধ তাহার দৈর্ঘ্যর সমানুপাতিক পরিবর্তিত হয়
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট উপাদানের পরিবাহকের দৈর্ঘ্য স্থির থাকলে পরিবাহকের রোধ তার প্রন্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলের ব্যাস্তানুপাতে পরিবর্তিত হয়
উপাদানের বিভিন্নতার জন্য বিভিন্ন হয়
প্রন্থচ্ছেদের বৃদ্ধি পেলে রোধ হ্রাস পায়
তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে রোধ হ্রাস পায়
দৈর্ঘ্য বৃদ্ধিতে রোধ বৃদ্ধি পায়
প্রবাহমাত্রার বর্গের সমানুপাতিক
প্রবাহ মাত্রার বর্গের ব্যস্তানুপাতিক
প্রবাহ মাত্রার সমানুপাতিক
প্রবাহ মাত্রার ব্যস্তানুপাতিক
পরিবাহীর প্রন্থচ্ছেদ হ্রাস পেলে রোধ বৃদ্ধি পায়
তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে রোধ বৃদ্ধি পায়
পরিবাহীর দৈর্ঘ্য পেলে রোথ বৃদ্ধি পায়
সংকর ধাতুর রোধ উহাদের উপাদানের রোধ অপেক্ষা কম
যদি তারের দৈর্ঘ্য কম হয়
যদি তারের আয়তন বৃদ্ধি পায়
যদি তারের প্রন্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়
যদি তারের উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়
যদি তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পায়
যদি তারের দৈর্ঘ্য কম হয়
যদি তারের অায়তন বৃদ্ধি পায়
যদি উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়
0.83 Ω
1 Ω
1.2 Ω
30 Ω
 6.0 ×103J
  6.0×104J
 6.0×105J  
   6.0×106J
3Ω
9Ω
81Ω
27Ω
5.2×10-2 J
3.2×10-6 J
7.1×10-2 J
2.7×10-6 J

150C

200C

250C

300C

8Ω
0.125Ω
0.8Ω
1.25Ω
10Ω
30Ω
90Ω
0Ω 
0.88Ω
1.41Ω
2.41Ω
1.14Ω
4.8×10-4Volts
o>10-6Volts
4.8×10-3Volts
4.8×10-5Volts
5.0×108 ms-1  
    2.96×107 ms-1
   6.0×105 ms-1 
   9.0×104 ms-1
1.5 × 1011 J
3.0 × 109 J
6.0 × 107
3.3 × 106
14πqa
14π2qa
14π4qa
0 (Zero)
বিদ্যুৎ প্রবাহ
তারের ভিতর ইলেকট্রনের প্রবাহ গতি বেগ
তারের রোধ
তারের বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র
180NC-1  ও 18V
1.8NC-1 ও 1.8V
0NC-1 ও 1.8V
কোনটিই নয়
4 × 10-1V
4 × 10-4V
0.25× 10-1V
10-2V
mgt
mgh
2mg2
mgh2
mgt
mgh
12mg2
mgh2
1.09×10-6kgC-1
1.90×10-6kgC-1
2.90×10-6kgC-1
2.09×10-6kgC-1
4Vm-1
400Vm-1
45Vm-1
2500Vm-1

2.8×10-4 V

4.8×10-4 V

2.8×10-2 V

4.8×10-2 V

1.4×105m/sec
2.8×105m/sec
4.6×105m/sec
5.6×105m/sec
E = Fm
E = -dVdr
E = GMr
a = GM/r2
400 Vm-1
300 Vm-1
200 Vm-1
500 Vm-1
E=dVdr
E=Vr
E=dVdr
E=Vr
1.1 × 10-9 C
1.5 × 10-7 C
1.1 × 10-11 C
1.2 × 10-9 C
200 Vm-1
400 Vm-1
600 Vm-1
800 Vm-1
0.0016 C
0.016 C
16×106C
16×105C
ইলেক্ট্রন আবিষ্কারের পূর্বে
ইলেক্ট্রন আবিষ্কারের পর
ইলেক্ট্রন আবিষ্কারের সময়
উত্তর নেই
রোধ
ধারক
আবেশক
ট্রান্সজিস্টর
ফিল্ড ইফেক্ট ট্রান্সজিস্টর
অ্যামিটার শ্রেণী ও ভোল্টমিটার সমান্তরাল সমবায়ে যুক্ত থাকে
অ্যামিটার ও ভোল্টমিটার উভয়েই শ্রেণি বন্ধ থাকে
অ্যামিটার সমান্তরাল ও ভোল্টামিটার শ্রেণি সমবায়ে যুক্ত থাকে
অ্যামিটার ও ভোল্টমিটার উভয়েই সমান্তরালভাবে লাগানো থাকে
অ্যামিটার সমান্তরাল ও ভোল্টমিটার শ্রেণি সমবায়ে যুক্ত থাকে
অ্যামিটার শ্রেনি ও ভোল্টমিটার সমান্তরাল সমবায়ে যুক্ত থাকে
অ্যামিটার ও ভোল্টমিটার উভয়ই শ্রেণিবদ্ধ থাকে
অ্যামিটার ও ভোল্টমিটার উভয়ই সমান্তরাল ভাবে লাগানো থাকে
Erms=E02
Erms=2E02
Erms=2E0
Erms=E02
π2
3π2
π
2π
2Ω
5Ω
4Ω
10Ω
100Ω
150Ω
950Ω
900Ω
তারের দৈর্ঘ্য কমে গেলে
তারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পেলে
তারের উষ্ণতা বৃদ্ধি পেলে
তারের আয়তন বৃদ্ধি পেলে
উপাদান
দৈর্ঘ্য
তড়িৎ প্রবাহ
প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল
67.5Ω
47.5Ω
57.5Ω
কোনটিই নয়
1200/220
12002/220
2202/1200
220/1200
67.5Ω
47.5Ω
57.5Ω
কোনটিই নয়
100Ω
200Ω
400Ω
800Ω
19.89 Ω
9.5 Ω
7.10 Ω
 8.15 Ω
12.17 Ω
3.77×10-7  Ωm
12 Ωm
2.77×10-7  Ωm
6 Ωm
4.77×10-7  Ωm
1 : 2
 1 : 2
1 : 3
1 : 3
 2 : 3
20 Ω শ্রেণী সমবায়
4 Ω শ্রেণী সমবায়
24 Ω সমান্তরাল সমবায়
8 Ω সমান্তরাল সমবায়
20 Ω সমান্তরাল সমবায়
ক্যালরিমিটার
গ্যালভানোমিটার
পটেনসিওমিটার
মিটাপর ব্রিজ
অর্ধেক
দ্বিগুণ
একই থাকবে
রোধের মাত্রার উপর নির্ভর করে
তাপমাত্রা
উপাদান
প্রন্থচ্ছেদের ক্ষ্রেত্রফল
চাপ
সেলিয়ামের উপর আলোক রশ্মি পড়লে উহার রোধ কমে
চৌম্বক ক্ষেত্রের প্রাবাল্য বাড়লে বিসমাথ ধাতুর রোধ বাড়ে
কার্বন গুড়ার উপর চাপ বাড়লে উহার রোধ কমে
সংকর ধাতুর রোধ এদের উপাদানের রোধ অপেক্ষা কম
0Ω
 Ω
1 Ω
2 Ω
R3
R4
R2
2R
4.63×10-2Ωm
5.53×10-3Ωm
3.53×10-7Ωm
2.21×10-7Ωm

(200-220)Ω

(220-240)Ω

(198-242)Ω

(109-231)Ω

অ্যামিটারকে বর্তনীতে শ্রেণী সমবায়ে সংযুক্ত করা হয়
অ্যামিটার কম রোধের গ্যালভানোমিটার
কোন বর্তনীতে বিদ্যুৎ মাপার জন্য অ্যামিটার ব্যবহৃত হয়
অ্যামিটারকে বর্তনীতে সঙ্গে সমান্তরাল সমবায়ে সংযোগে করা হয়
বিভব মাপার যন্ত্র
তড়িৎ প্রবাহ মাপার যন্ত্র
বিভব পার্থক্য মাপার যন্ত্র
চার্জ মাপার যন্ত্র
একটি স্বল্প রোধ সমান্তরালে সংযুক্ত করা হয়
একটি স্বল্প রোধ সিরিজে সংযুক্ত করা হয়
একটি উচ্চ রোধ সমান্তরাল সংযুক্ত করা হয়
একটি উচ্চ রোধ সিরিজে সংযুক্ত করা হয়
একটি 15 ভোল্ট ব্যাটারীর বিভব
যে কোন বর্তনীতে প্রবাহিত 0 থেকে 15 মিলি অ্যামিটার ডি.সি কারেন্ট
বর্তনীতে অন্তর্ভুক্ত কোন রোধের মান
যে কোন মানের এ.সি /ডি.সি কারেন্ট
অ্যামিটারের রোধ উচ্চমানের
ভোল্টমিটার বর্তনীতে সিরিজে সংযোগ করতে হয়ে
অ্যামিটার বর্তনীতে সিরিজে সংযোগ করতে হয়
গ্যালভানোমিটারের সাথে স্বল্প মানের রোধ সমান্তরাল
কুলম্বের সূত্র
কার্শফের সূত্র
ফ্যারাডের সূত্র
অ্যাম্পিয়ারের সূত্র
PR=SQ
PS=RQ
PQ=RS
PQ=SR
0.707
0.637
2
22
অ্যামিটার
ভোল্টমিটার
স্পেকট্রোমিটার
ভোল্টামিটার
1 CS-2
1 CS-1
1 C2S-1
1 C2S-2
কঠিন অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবাহী
দ্রবণে বিদ্যুৎ পরিবাহী
গলিত অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবাহী
গলনাঙ্ক অত্যন্ত উচ্চ
3.125×10-4s
3.125×10-3
3.125×10-2s
6.25×10-2s
6.25×10-3s
চার্জের প্রকৃতি নির্ণয়ে
চার্জের পরিমাণ নির্ণয়ে
চার্জের অস্তিত্ব নির্ণয়ে
উপরের সবক’টিই
ইহাতে বিভিন্ন উপাদানে তৈরী দুটি বিদ্যুৎদ্বার থাকে
বিদ্যুৎ কোষের রাসায়নিক শক্তি বিদ্যুৎ শক্তিতে প্ররিণত হয়
ইহাতে আয়নের সৃষ্টি হয় না
বিদ্যুৎ কোষে বিদ্যুচ্চালক বলের মান তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে
মিশ্র সমবায়
সমান্তরায় সমবায়
শ্রেণী সমবায়
দ্বি-মুখী সমবায়
নদীর পানিতে বিশেষ ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া দ্বারা
হ্রদের পানিতে বিশেষ ধরনের রাসায়ুনক বিক্রিয়া দ্বারা
পানি প্রবাহের অভিকর্ষীয় শক্তিকে ব্যবহার করে
পানি প্রবাহ ভূ-অভ্যন্তরে প্রবেশ করিয়ে
পানির বিভবশক্তি
পানির স্থিতিশক্তি
পানির সান্দ্রতা
পানির পৃষ্ঠটান
তাহাদের মধ্যে কোন বল কাজ করে না
একে অপরকে আকর্ষণ করে
একে অপরকে বিকর্ষণ করে
পরস্পরের বিপরীতমূখী হয়
বেশী তাপ উৎপন্ন হয়
রোধ বেড়ে যায়
কারেন্ট ও তাপক্ষয় কমে যায়
রোধ কমে যায়
যদি কতগুলো বিদ্যুৎ কোষকে এমনভাবে যুক্ত করা হয় তাহাতে প্রথমটির ঋণপাতের সহিত দ্বিতীয়টির ধনপাত, দ্বিতীয় ঋণপাতের সহিত তৃতীয়টির ধনপাত ইত্যাদিতে পরপর যুক্ত থাকে তবে বিদ্যুৎ কোষগুলির এই সমবায়কে সমান্তরাল সমবায় বলে
কতগুলি কোষ শ্রেণী সমবায়ে যুক্ত করে একটি সারি গঠন করে এরূপ কতগুলি সারিকে সমান্তরাল যুক্ত করলে বিদ্যুৎ কোষের সমবায়কে সমান্তরাল সমবায় বলে
যদি কতগুলো বিদ্যুৎ কোষের ধনপাতগুলি এক বিন্দুতে এবং ঋণপাতগুলি অপর এক বিন্দুতে যুক্ত থাকে তবে বিুদ্যৎ কোষগুলির এই সমবায়কে সমান্তরাল সমবায় বলে
উপরের কোনোটিই নয়
CaCO3
Cu
C2H2OH
NaoH
ড্যানিয়েল কোষ
লেকল্যান্স
টর্চ কোষ
বাইক্রোমেট বিদ্যুৎ কোষ
গভীর সমুদ্রে
রাজশাহীর চলনবিল
রাশিয়ায় পাঠানো হবে
চুল্লীতে বর্জ্য উৎপন্ন হবে না
বিদ্যুৎ কোষের পাত দুটি আকারে বড় এবং কাছাকাছি হলে অভ্যন্তরীণ রোধ বেড়ে যায়
বিদ্যুঃ কোষের পাত দুটি আকারে বড় এবং কাছাকাছি হলে বিদ্যুৎ প্রবাহ মাত্রা বেড়ে যায়
বিদ্যুৎ কোষের বিদ্যুৎ কোষের বিদ্যুৎচালক বল কোষের আকারের উপর নির্ভর করে না
কোন কোষের ক্ষমতা উহাদের উপাদানের পরিমাণের উপর নির্ভর করে
আইজ্যাক নিউটন
মাইকেল ফ্যারাডে
ডাঃ গিলবার্ট
স্টিফেন গ্রে
গ্যালভানোমিটার
অ্যামিটার
ভোল্টামিটার
ভোল্টমিটার
লেকলেন্স কোষ
ওয়েস্টন-ক্যাডনিয়াম কোষ
ড্যানিয়ের কোষ
বুনসেন কোষ
চার্জের প্রকৃতি জানার জন্য
বিভব পার্থক্য পরিমাপের জন্য
চার্জের অস্তিত্ব প্রমানের জন্য
সবগুলো
CaCO3
CaSO4
CaCI2
Na2CO3
618 লুমেন
619 লুমেন
620 লুমেন
621 লুমেন
   34×105J   
  35×105J  
36×105J
      37×105J
36×105 Joules  
36×103 Joules
   103 Joules
        105 Joules 
6.3×106 J
3.6×105 J
6.3×105 J
3.6×106 J
3.6×10-6 J
220 ভোল্ট বিভব বৈষম্য বাতিটির প্রতি সেকেন্ডে 60 জুল বিদ্যুৎ শক্তি খরচ হয়
220 ভোল্ট বিভব বৈষম্য বাতিটির মধ্য দিয়ে 510 বিদ্যুৎ শক্তি প্রবাহিত হয়
বাতিটির রোধ 806.6 ওহম
প্রতি ঘন্টায় বাতিটির 0.06 ইউনিট বিদ্যুৎ শক্তি খরচ হয়।
কাজ
ক্ষমতা
দক্ষতা
বৈদ্যুতিক প্রাবল্য
5 Ω
5 KΩ
0.2 Ω
23.77 Ω
ক্যাথড রশ্মি
গামা রশ্মি
লেজার রশ্মি
এক্স রশ্মি
প্ল্যাংকের সমীকরণ
আইনস্টাইনের সমীকরণ
আরহেনিয়াসের সমীকরণ
হেসের সমীকরণ
তরলের প্রকৃতি
তরলের পরিমাণ
যুক্তপৃষ্টের ক্ষেত্রফল
উপরিস্থিত চাপ
তামা ও দস্তা
টিন ও সীসা
সীসা ও দস্তা
তামা ও টিন
উত্তল ও অবতল লেন্স
টরিক ও উত্তল লেন্স
দ্বি-ফোকাস ও টরিক লেন্স
টরিক ও অবতল লেন্স
1 মাইক্রোন = 10-6 মি.
1 অ্যাংট্রম = 10-8 মি.
1 পিকোমিটার = 10-12 মি.
1 আলোক বর্ষ = 9.42×10-13 মি.
টর্কের করণে
কেন্দ্রমুখী বল নেই বলে
কেন্দ্রমুখী বলের করণে
জড়তার ভ্রামকের জন্য
g এর আদর্শ মান 9.80665ms-2
মেরু অঞ্চলে g এর মান 9.83 m/s2
বিষুব অঞ্চলে g এর মান 9.87 m/s2
ঢাকাতে g এর মান 9.789 m/s2
তরলের তাপমাত্রা কমিয়ে
তরলের উপর বায়ুর চাপ কমিয়ে
পাত্রের উপর ঢাকনা দিয়ে
তরলের উপর বায়ুর চাপ বাড়িয়ে

বিলেতে

কৃত্রিম উপগ্রহে

দ্রুত গতিতে গণনায়

রেক্টিফায়ারে

১ম ও ২য় সারির মৌল
২য় ও ৪র্থ সারির মৌল
৩য় ও ৫ম সারির মৌল
৪র্থ ও ৬ ষ্ট সারির মৌল
FET এর অর্ন্তগামী প্রতিবন্ধকতা ( Input Impedence) কম।
FET এর নয়েজ লেভেল কম থাকে
FET এর Power gain বেশি।
FET এর আকৃতি ক্ষুদ্র ও দক্ষতা বেশি
1390 kg.m-3
1400 kg.m-3
6.22×102 km/Sec
6.24×102 km/Sec
তাপ নির্গত হয়
তাপ শোষিত হয়
তাপ উৎপন্ন হয়
কিছুই ঘটে না
ডায়া চৌম্বক পদার্থে
প্যারা চৌম্বক পদার্থে
ফেরো চৌম্বক পদার্থে
কোনোটিই নয়
তামারুপালোহা
রুপাতামালোহা
তামালোহারুপা
লোহাতামারুপা
পৃথিবীর ছায়া চাদের উপর পড়ে
চাদের ছায়া পৃথিবীর উপর পড়ে
চাদের ছায়া সূর্যের উপর পড়ে
পৃথিবীর ছায়া সূর্যের উপর পড়ে
10-3Wm-2 এবং 90 dB
10-6Wm-2 এবং 60 dB
10-8Wm-2 এবং 40 dB
10-12Wm-2 এবং 0 dB
কুলম্ব/নিউটন-মিটার²
কুলম্ব²/নিউটন-মিটার
নিউটন/কুলম্ব²-মিটার
কুলম্ব²/নিউটন-মিটার
কৃন্তন গুনাংকের চাপ
ইয়ং এর গুণাংকের একক
আয়তন গুণাংকের একক
সান্দ্রতা একক
মোমবাতির আলো
সূর্যের আলো
এলোমেলো ভাবে নিঃসৃত তরিত-চুম্বকীয় তরঙ্গ
লেজার রশ্মি
মোমবাতির আলো
সূর্যের আলো
এলোমেলো ভাবে নিঃসৃত তরিত-চুম্বকীয় তরঙ্গ
লেজার রশ্মি
প্রতিফলন
প্রতিসরণ
বিচ্ছুরণ
পূর্ণঅভ্যান্তরীণ প্রতিফলন
ইলেকট্রন
তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ
α-কণা
নিউট্রন
48°
84°
24°
55°
ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক
গিলবার্ট লুইস
আলবার্ট আইনস্টাইন
কোনটিই নয়

হাইড্রোজেন এটম

ট্রিটিয়াম নিউক্লিয়াস

হিলিয়াম এটম

হিলিয়াম নিউক্লিয়াস

α    রশ্মি
   β রশ্মি
    γ       রশ্মি
x - রশ্মি
পৃষ্টটান কারণে বৃষ্টির ফোঁটা গোলাকার হয়
পৃষ্টটান কারণে কৌশিক নলে পানি উপরে ওঠে
পৃষ্টটান তরল পৃষ্টের ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি করে
পৃষ্ঠটানে তরল পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল সংকুচিত করে
  i1=r1
    r1=r2   
 r1=r2=A+δm2
     i1=i2A2
স্টিফেনের সূত্র
ভীনের সূত্র
নিউটনের শীতলীকরণের সূত্র
সবকটি সূত্র
π2
π3
π4
কোনটিই নয়
গতি পথের পরিবর্তন হয় না
গতিপথের পরিবর্তন হয়
সামান্য বেঁকে যায়
উপরি তলে ফিরে আসে
E=mc2
E=hv
E=12mv2
কোনটিই নয়
তড়িৎ রোধ
উত্তপ্ত বস্তুর বিকিরণ
তাপীয় তড়িতচালক শক্তি
তড়িৎ প্রবাহ
f1l
fT
f1m
সবগুলি
আলোর বিচ্যুতি ভিন্ন রঙ এ ভিন্ন হয়
আলোর বেগ , রঙ এর নির্ভর করে
A ও B দুটোই সঠিক
কোনটিই সঠিক নয়
আলোর প্রতিফলনের জন্য
আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের জন্য
আলোর প্রতিসরণের জন্য
আলোর প্রতিসরাঙ্কের জন্য
তড়িৎ রোধ
উত্তপ্ত বস্তুর বিকিরণ
তাপীয় তড়িতচালক শক্তি
তড়িৎ প্রবাহ
গতি পথের পরিবর্তন হয় না
গতিপথের পরিবর্তন হয়
সামান্য বেঁকে যায়
উপরি তলে ফিরে আসে
3°
6°
0.75°
0.75°
সোজা ও খর্বিত
সোজা ও বিবর্ধিত
উল্টা ও খর্বিত
উল্টা ও বিবর্ধিত
8×1017
    10×108  
 10×109
   10×1010
ভরবেগের সংরক্ষণশীলতা নীতি
শক্তির সংরক্ষণশীলতা নীতি
হুইটস্টোন ব্রীজ নীতি
তড়িৎ চার্জের সংরক্ষণশীলতা নীতি
পিছট ক্রটি
লেভেল ক্রটি
এলোমেলো ক্রুটি
লম্বন ক্রুটি
57.55°  
 48.75°  
 41.25°   
 34.75°
U=12YAl2L|Al
      U=12YAl2L
 U=121LYl
 U=WA
তাপবাহী পদার্থ
তাপবিরোধী পদার্থ
তাপ শোষণ করে
কোনটাই নয়
E=m2c
  E=mc2
 E=m2/c
  E=c2/m
রেডিও তরঙ্গ
এক্স-রে
বায়ুতে শব্দ তরঙ্গ
ইনফ্রারেড রেডিয়েশন
কোন পরিবর্তন হবে না
কম্পাঙ্ক 9 গুণ হবে
কম্পাঙ্ক 3 গুণ হবে
কম্পাঙ্ক 13 গুণ হবে

2.63 N/kg

 6.09 N/kg 

  3.72 N/kg

 9.81 b/kg

খাড়া উচ্চতা
খাড়া উচ্চতার দ্বিগুন
খাড়া উচ্চতার তিনগুন
খাড়া উচ্চতার চারগুন
34h
23h
57h
35h
অগ্নি-শিখার উত্তপ্ত গ্যাস আয়নিত হয় বলে
উত্তপ্ত করা হলে, বস্তটি পরিবাহীতে রূপান্তরিত হয় বলে
উত্তপ্ত গ্যাস বস্তটির আঘাত করে এবং এর চার্জ অপসারণ বরে বলে
বস্তটি অগ্নি-শিখার বিপরীত চার্জে চার্জিত হয় বলে
পৃথিবীর বার্ষিক গতির জন্য g-এর মানের পরিবর্তন হয়
পৃথিবীর আহ্ণিক গতির জন্য g- এর মানের পরিবর্তন হয়
অক্ষাংশ পরিবর্তনে g- এর মানের পরিবর্তন হয়
উচ্চতার কারনে g- এর মানের পরিবর্তন হয়
বর্তনীতে তরিৎ প্রবাহের মান
বর্তনীতে তরিৎ প্রবাহের উপস্থিতি
বর্তনীতে তরিৎ প্রবাহের দিক
বর্তনীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য
একবরনি এলো বলে
বর্ণালী বলে
বেনীআশকলা বলে
বিকিরণের বিক্ষেপণ বলে
তড়িৎ প্রবাহ বৃদ্ধির জন্য
তড়িৎ প্রবাহ কমানোর জন্য
শুন্য তড়িৎ প্রবাহের জন্য
কোনটিই নয়
কড়িৎ প্রবাহ
চৌম্বকক্ষেত্র
চৌম্বকদৈর্ঘ্য
তড়িৎক্ষেত্র তীব্রতা
কম্পাংকের কোন পরিবর্তন হবে না
কম্পাঙ্ক দ্বিগুণ হবে
কম্পাঙ্ক অর্ধেক হবে
কম্পঙ্ক চার গুণ হবে
কোয়ান্টাম তত্ত্ব
কণা তত্ত্ব
তরঙ্গ তত্ত্ব
তড়িৎ চুম্বকীয় তত্ত্ব
টমাস ইয়ং
আর্নেস্ট রাদারফোর্ড
ম্যাক্স প্লাঙ্ক
এলবার্ট আইনস্টাইন

ইলেকট্রনসমূহ সংখ্যাগরিষ্ঠ বাহক এবং ত্রিযোজী পরমাণুসমূহ ডোপ্যান্ট

ইলেকট্রনসমূহ সংখ্যালঘিষ্ঠ বাহক এবং পঞ্চযোজী পরমাণুসমূহ ডোপ্যান্ট

হোলসমূহ সংখ্যালঘিষ্ঠ বাহক এবং পঞ্চযোজী পরমাণুসমূহ ডোপ্যান্ট

হোলসমূহ সংখ্যাগরিষ্ঠ বাহক এবং ত্রিযোজী পরমাণুসমূহ ডোপ্যান্ট

স্বল্প মানের রোধ
সমান্তরালে সংযুক্ত রোধ
গ্যাল্ভানোমিটারের সাথে সংযুক্ত স্বল্পমানের রোধ
সমান্তরাল সংযুক্ত স্বল্পমানের রোধ
1 Ω এর চেয়ে কম মানের রোধ
H=v20sinθ2g
Hmax=v20sinθ02g
H=2v202g
H=v0cosθg
H=v0cos2θ2g
অক্সিজেন
নাইট্রোজেন
আর্গন
জলীয় বাষ্প
কার্বন ডাইঅক্সাইড
8.854 × 10-12C2N-1m-2
8.854 × 10-16C2N-1m-2
8.854 × 10-10C2N-1m-2
8.854 × 10-8C2N-1m-2
8.854 × 10-1C2N-1m-2
তড়িৎ প্রবাহ
চৌম্বক ক্ষেত্র
চৌম্বক দৈর্ঘ্য
তড়িৎ ক্ষেত্র তীব্রতা
চৌম্বক তীব্রতা
যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ফেরোচৌম্বক ধর্ম লোপ পায়
যে নির্দিষ্ট চাপে প্যারাচৌম্বক ধর্ম লোপ পায়
যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ডায়াচৌম্বক ধর্ম লোপ পায়
যে নির্দিষ্ট চাপে ফেরোচৌম্বক ধর্ম লোপ পায়
যে নির্দিষ্ট আয়তনে প্যারাচৌম্বক ধর্ম লোপ পায়
হাইড্রোজেন এটম
ট্রিটিয়াম নিউক্লিয়াস
হিলিয়াম এট্ম
হিলিয়াম নিউক্লিয়াস
হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াস
Nm-1
Nm-2
NT-2
NT-1
N.m
সমরেখ প্রবাহের জন্য
সান্ধ্রতার জন্য
সান্ধ্রতা এবং পৃষ্ঠটানের জন্য
তরলের পৃষ্ঠটানের জন্য
অস্থির প্রবাহের জন্য
সমতল ভূমিতে আলোর প্রতিফলন
বাতাসে আলোর প্রতিসরণ
বিভিন্ন ঘনত্ববিশিষ্ট বাতাসের হালকাতর স্তরে পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
বাতাসে আলোর প্রতিফলন
আলোর প্রতিফলন
মহাকর্ষীয় কেন্দ্র বল বলে
মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র বল বলে
মহাকর্ষীয় কেন্দ্র বিভব বলে
মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র প্রাবল্য বলে
উপরিপাতন
সমবর্তন
অপবর্তন
প্রতিসরণ
Eএর কম্পন নির্দিষ্ট B এবং থাকে না
E এর কম্পনতল নির্দিষ্ট এবং Bথাকে
E এর কম্পনতল নির্দিষ্ট এবং * থাকে
E  B কোনটিই থাকে না
পানির সান্দ্রতার দরুন
পানির পৃষ্ঠটানের দরুন
নিমজ্জিত বস্তুর উপরের পৃষ্ঠ ও নিচের পৃষ্ঠ চাপের তারমত্যের দরুন
পানির ঘনত্ব ও বস্তুর ঘনত্বের পার্থক্যের দরুণ
3600 J
360J
36×105J
36×103J
600J
E=AσT4
λmT2=constant
λmT=constant
None of these
80 n-Hexane and 20iso-octane
20 n-Heptane and 80 iso-octane
20 n-Pentane and 80 iso-octane
None of these
X-ray
ইনফ্রারেড রশ্মি
অতিবেগুনি রশ্মি
কোনটিই নয়
ভরবেগের নিত্যতা সূত্র
নিউটনের গতির সূত্র
অভিকর্ষ সূত্র
None
10-8m
10-7m
10-14m
10-9m
তিন প্রকার
চার প্রকার
পাঁচ প্রকার
ছয় প্রকার
E=AδT4
E=AδT5
E=δT4
E=AδT(T12-T22)
1N = 1 Kg.m/s2
1J = I N/m
1V = 1 J/C
30 mA = 0.03A
চতুর্দিকে পরিবর্তন সাধিত হয়
কোনো পরিবর্তনই সাধিত হয় না
আলোর তরঙ্গ যে দিকে সঞ্চালিত হয় তার লম্ব রবাবর পরিবর্তন সাধিত হয়
দুই দিকে লম্ব বরাবর পরিবর্তন সাধিত হয়
শক্তির রূপান্তর ঘটবে
শক্তির কোন রূপান্তর ঘটবে না
স্থিতিশক্তি গতিশক্তিতে রূপান্তরিত হবে
গতিশক্তি স্থিতিশক্তিতে রূপান্তরিত হবে
3.3×103Kg m-3
5.5×103Kg m-3
7.7×103Kg m-3
1.3×103Kg m-3
রূপা, তামা ও লোহার
তামা, লোহা ও ক্রোমিয়ামের
নিকেল, লোহা ও ক্রোমিয়ামের
রূপা, লোহা ও ক্রোমিয়ামের
হলুল + ময়ুরকণ্ঠী + ম্যাজেন্টা = কালো
লাল + আসমানী + সবুজ = নীল
সবুজ + ম্যাজেন্টা + কালো = হলুদ
কোনোটিই সঠিক নয়
2.1×108 N.m-2
2.1×109 N.m-2
2.1×1010 N.m-2
2.1×1011 N.m-2
  λ 
λ/2
    λ/4
   2λ
পাথরের ভর
ওজন
ভর এবং ওজন
ভর একই থাকবে কিন্তু ওজনের পরিবর্তন ঘটবে
 84508 ×1015 Km  
  12.4608 ×1013 Km
   9.468×1012Km  
   7.4578× 1011Km 
পরিবর্তনশীল যোজ্যতা
জটিল আয়ন
বর্ণহীন যৌগ গঠন
প্যারাচৌম্বকীয় ধর্ম
36 Joule
3600 Joule
 36×105 Joule     
600 Joule
1 সেকেন্ডে 1 আর্গ কাজ করাকে 1 ওয়াট বলে।
1 সেকেন্ডে 1 জুল কাজ করাকে 1 ওয়াট বলে।
1 মিনিটে 1 জুল কাজ করাকে 1 ওয়াট বলে ।
1 মিনিটে 1আর্গ কাজ করাকে 1 ওয়াট বলে।
আলোর প্রতিফলন
আলোর প্রতিসরণ
আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
আলোর বিচ্ছুরণ
মহাকর্ষ বল ও তড়িৎ চৌম্বক বল
নিউক্লীয় দুর্বল ও নিউক্লীয় সবল বল
তড়িৎ চৌম্বক বল ও নিউক্লীয় দুর্বল বল
নিউক্লীয় দুর্বল ও মহাকর্ষ বল
ইলেকট্রনিক সার্কিটে ডিসি ভোল্টেজ
সট -সার্কিট আছে কিনা যাচাই
ইলেক্ট্রনিক সার্কিটে এসি ভোল্টেজ
সার্কিটের নিরবিচ্ছিন্ন যাচাই
বিভিন্ন বর্ণের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য নির্ণয়
মাধ্যমের প্রতিসরাংক (M) নির্ণয়
মাধ্যমের প্রতিফলন নির্ণয়
ধাতুর বৈশিষ্ট্য নির্ণয়
9.4×1012 km
9.7×1012 km
9.4×1018 km
9.6×1012 km
নিউটনের দূরবীক্ষণ যন্ত্র
জ্যোতিষ দূরবীক্ষণ যন্ত্র
ভূ-দূরবীক্ষণ যন্ত্র
গ্যালিলিও দূরবীক্ষণ যন্ত্র
বিকর্ষণী ধর্ম
একাদশী ধর্ম
বিপরিতধর্ম দুই প্রান্ত
চুম্বকন ধর্ম
চালশে
অ্যানিমিয়া
দূরদৃষ্টি
ক্ষীণদৃষ্টি
ভেদন ক্ষমতা অত্যাধিক
জীবন্ত কোষ নষ্ট করে না
সরল রেখায় গমণ করে
অদৃশ্য
স্থির চুম্বক
স্থায়ী চুম্বক
তড়িৎ চুম্বক
সাধারণ চুম্বক
তার মধ্যমাগুলোর ছেদ বিন্দুতে
তার কর্ণদ্বয়ের ছেদ বিন্দুতে
তার জ্যামিতিক কেন্দে
তার অক্ষের মধ্য বিন্দুতে
একটি α কণা হলো দুটি প্রোটন ও দুটি নিউট্রন যুক্ত একটি হিলিয়াম পরমাণু
কোন পরমাণুতে দুটি ইলেকট্রনের কক্ষের একই আকার, একই আকৃতি ও তাদের অবস্থান একই হতে পারে যদি তাদের ঘূর্ণনের দিতে পরস্পরের বিপরীতমুখী হয়
বিভিন্ন গ্যাস পরমাণু হতে উৎপন্ন ধনাত্মক বিদ্যুৎধর্মী কণাগুলো বিভিন্ন রকম
এক মোল বন্ধন বলতে 6.02x1023 টি বন্ধন বুঝায়
সাধারণ পিভট টাইপ চল কুন্ডলী গ্যালাভানোমিটার নিয়ে মালটিমিটার গঠিত।
যদি কোন গোলীয় দর্পণের 15cm সামনে লক্ষ্যবস্তু স্থাপন করে 60cm পেছনে বিম্ব গঠিত হয় তবে দর্পণটির ফোকাস দূরত্ব হবে 15cm ।
যে মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্ক বেশি সেই মাধ্যমের আলকীয় ঘনত্ব বেশি।
একটি পানিপূর্ণ বীকারে ডুবান অর্ধপূর্ণ টেস্ট টিউবের পানিপূর্ণ অংশ কালো দেখানোর কারণ হলো পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন।
যদি একটি কৈশিক নলে কোন তরল, কাঁচকে না ভিজায় তাহলে নলের ভিতর তরল খানিকটা নিচে নেমে গিয়ে উত্তল মেনিস্কাস তৈরী করবে
একটি বস্তুর স্থির অবস্থা হতে 144 ফুট নিচে পতিত হতে যদি ৩ সেকেন্ট সময় লাগে তবে এই বস্তুটির ত্বরণ হবে 16 ফুট/সে
একটি সরল দোলকের সাহায্যে একটি পাহাড়ের উচ্চতা নির্ণয় করা সম্ভব
পরম স্কেলকে 'Origin shifted' সেলসিয়াস স্কেল হিসাবে গণ্য করা যায়
একটি বস্তু স্থির অবস্থা থেকে নির্দিষ্ট সেকেন্ডে 14.7m দূরত্ব অতিক্রম করলে পরবর্তি সেকেন্ডে এটি 24.5m দূরত্ব অতিক্রম করবে।
৬ পাউন্ড = ২৭১২.৬ গ্রাম
ডট গুণন ও ক্রস গুণন উভয়ই বন্টন সূত্র মেনে চলে
রৈখিক বেগ = কৌণিক বেগ x বৃত্তের ব্যাসার্ধ
100Ω রোধের একটি গ্যালভানোমিটার 1mA তড়িৎ প্রবাহ নিরাপদে গ্রহণ করতে পারে। সেই ক্ষেত্রে 1AM তড়িৎ প্রবাহ মাপার জন্য যে সান্টের প্রয়োজন হবে তার রোধ হবে 0.1Ω [ইঙ্গিত ঃ s(I-Ig)=IgG; ImA=10-3A]
গৌণ কোষেল তুলনায় প্রাথমিক কোষেল তড়িচ্চালক শক্তি ও অন্তরোধ অপেক্ষাকৃত কম
অ্যামিটার অপেক্ষা ভোল্টামিটারের কার্যকর রোধ খুব বেশি
ট্রানজিস্টরের সংগ্রাহককে সর্বদা বিমুখী বায়াসে সংযোগ দেওয়া হয়
স্পাইরোগাইরা উদ্ভিদে জনুক্রম ঘটে
প্যারেনকাইমা কলা পত্রবৃন্তে দেখা যায় না
ডিপথেরিয়া একটি ভাইরাস জনিত রোগ
ধান মাটিতে নাইট্রোজেন এর পরিমাণ বাড়ায়
অনুদৈঘ্য তরঙ্গের গতির বেলায় কণাগুলো তরঙ্গগতির অভিমুখে স্পন্দিত হয়
পয়সন অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা যাহা ‎দৈর্ঘ্য পীড়ন ও পার্শ্ব পীড়নের অনুপাত
সাধারণ তাপমাত্রায় প্রকৃত বাস্পচাপ শিশিরাংকের সম্পৃক্ত বাশপচাপের সমান
আরম্ভ থেকে সমত্বরেণে গতিশীল একটি বস্ত দ্বারা অতিক্রম দূরত্ব সময়ের বর্গের সমানুপাতিক
এর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অথবা কম্পাঙ্কের কোন পরিবর্তন ঘটে না
এর কম্পাঙ্ক বেড়ে যায়
এর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পায়
এর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য হ্রাস পায়
কোন তারের রোধ 0.1 একক। ইহার পরিবাহীতা হবে 10
IC একটি ইন্ডিগ্রেটিং ডিভাইস
16 ও 25 একক চার্জ বিশিষ্ট দুটি গোলক 20 সে.মি দূরে বায়ুতে অবস্থান করায় পরস্পরের উপর আরোপিত বলের পরিমাণ 1 dyne
1 ওয়াট-ঘন্টা = 3600 জুল
এ্যান্টিমনি একটি প্যারাচৌম্বক পদার্থ
অস্থায়ী চুম্বকের চুম্বকত্ব অধিক শক্তিশালী হয়
চুম্বকের দুইটি মেরু আছে
ফেরোচৌম্বক পদার্থ সাধারণতঃ কঠিন পদার্থ
ইস্পাতের মত টাইটোনিয়াম ধাতুর ভারবাহিত গুণ আছে
স্ক্যান্ডেনিয়াম ধাতুর Sc3+ (aq) আয়নে কোন d- ইলেক্ট্রন নেই, তাই Sc3+ (aq) আয়ন বর্ণহীন
পোকামাকড় মারার ঔষধ হিসাবে মিথোক্লিক্লোর ব্যবহৃত হয়
উপরের সবগুলো সঠিক
ফ্যারেড/মিটার
কুলম্ব/মিটার2-নিউটন
কুলম2্ব/নিউটন-মিটার
কুলম্ব/নিউটন2-নিউটন
১৩৫৮২ প্রায়
১৩৫২৮ প্রায়
১৩৮২৫ প্রায়
১৩৮৫২ প্রায়
পরমাণুর ভর উহার নিউক্লিয়াসের ভরের সমান
সমস্ত আইসোটোপ কৃত্রিম উপায়ে প্রস্তুত করা হয়
f উপশক্তি স্তরে 7টি অরবিটাল আছে
s অরবিটাল উপবৃত্তাকার
° সেন্টিপ্রেডে পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি
° সেন্টিগ্রেডে পানি ফুটতে পারে
° সেন্টিগ্রেডে পানির আয়তন সবচেয়ে বেশি
মুক্ত তল আছে
প্রভাবকের অনুপস্থিতে বিক্রিয়ার গড়ি বৃদ্ধি করে
প্রভাবকের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে
প্রভাবকের কার্যকারিতা হ্রাস করে
উপরের কোনটিই নয়
কম্পাঙ্ক-চারগুণ হবে
কম্পাঙ্ক-দ্বিগুণ হবে
কম্পাঙ্ক-তিনগুণ হবে
উপরের কোনোটিই নয়
সমানুপাতিক
বর্গের সমানুপাতিক
বর্গের ব্যস্তানুপাতিক
ব্যস্তানুপাতিক
বর্তণীর ‍দুই বিন্দুর বিভব পার্থক্য ঐ অংশের রোধের উপর নির্ভরশীল নয়।
কার্বনের ক্ষেত্রে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে এর রোধ হ্রাস পায়।
ভোল্টমিটার একটি উচ্চ রোধ বিশিষ্ট চল কুন্ডলী গ্যালভানোমিটার।
বিদ্যুচালক বল বর্তণীর কোন অংশের বিভব পার্থক্য অপেক্ষা বড়।
একই জাতীয় দুটি দিক রাশির মান P ও Q -এর যোগফল, অর্থ্যাৎ R=(P+Q)
দিক রাশির মান ও দিক উভয়ই বর্তমান
দিক রাশি উহার মান অথবা দিক, অথবা মান ও দিক উভয়ের পরিবর্তনে পরিবর্তিত হয়।
সাধারণ গাণিতিক নিয়মে সাধারণত দুইটি দিক রাশির যোগ বিয়োগ করা যায় না।
পূর্ণ অভ্যন্তরীন প্রতিফলনে সৃষ্ট প্রতিবিম্বের চেয়ে সাধারণ প্রতিফলনে সৃষ্ট প্রতিবিম্ব বেশি উজ্জল দেখায়
উত্তল দর্পণের ফোকাস দূরত্ব অবতল দর্পণের মত সরাসরি লক্ষ্যবস্তু ও দর্পণের সাহায্যে নির্ণয় করা যায় না
আলোকের পূর্ণ অভ্যন্তরীন প্রতিফলনের জন্য মরীচিকা দেখা যায়
বেগুণী বর্ণের আলোকের চেয়ে লাল বর্ণের আলোকের জন্য ন্যূনতম বিচ্যুতি কোণ কম
ঘর্ষ এবং চল বিদ্যুতের ক্ষেত্রে শক্তির নিত্যতা সূত্র পালিত হয়
বৈদ্যুতিক আবেশের ফলে আবিষ্ট পদার্থের মধ্যাংশ চার্জহীন থাকে
যেহেতু একক ধন চার্জ স্থানান্তরে কৃতকাজ দ্বারা বিভব পরিমাপ করা হয় সে কারণে কাজের ন্যায় বিভবের দিক ও পরিমাণ আছে
১ কুলম্ব সমান 3×109 ই.এস.ইউ চার্জ
বিষমপৃষ্ঠ পাতায় উভয় পৃষ্ঠেই প্রায়স সমভাবে আলোক পড়ে
পত্ররন্ধের মাধ্যমে গ্যাস বিনিময় হয়
বিষম পৃষ্ঠ পাতায় পত্ররন্ধে সাধারণত নিম্নত্বকে থাকে
পাতার মেসোফিল টিস্যুর কাজ খাদ
কম্পাঙ্ক- চারগুণ হবে
কম্পাঙ্ক- দ্বিগুণ হবে
কম্পাঙ্ক- তিনগুণ হবে
উপরের কোনোটিই নয়
সমানুপাতিক
বর্গের সমানুপাতিক
বর্গের ব্যস্তানুপাতিক
ব্যান্তানুপাতিক
ইহা ভাম্বর আলো সৃষ্টি করে
ইহা লোহিত ফসফরাসের সঙ্গে বিক্রিয়া করে নাইট্রাইট সৃষ্টি করে
ইহা নাইট্রিক অক্সাইড (NO) এর সাথে বিক্রিয়া করে O2 এবং N2 গ্যাস উৎপন্ন করে
ইহা আণবিক হাইড্রোজেনের সঙ্গে দ্রুত ক্রিয়া করে
বৈদ্যুতিক প্রাবল্য=চার্জ/দূরত্ব
1 কুলম্ব= 3×109ই এস এউ চার্জ
বিভব=চার্জ/কাজ
1 ভোল্ট=108 ই এম ইউ বিভব
চৌম্বক বলরেখা হলো বদ্ধ বক্ররেখা
চৌম্বক বলরেখার সাহায্য চৌম্বক ক্ষেত্রের কোন বিন্দুতে প্রাবল্য নির্ণয় করা যায়।
কোন স্থানে ভৌগলিক মধ্যতল এবং চৌম্বক মধ্যতলের মধ্যবর্তী কোণকে ঐ স্থানের ভূ-চুম্বকত্বের বিচ্যুতি বলে
বিক্ষেপ ‍চুম্বকমান যন্ত্রের সাহায্যে কোন স্থানে ভূ-চুম্বক ক্ষেত্রের আনুভূমিক প্রাবল্য নির্নয় করা যায়।
গ্যাসীয় মাধ্যমে শব্দের বিস্তার সমোষ্ণ তাপীয় প্রক্রিয়ায় হয় না।
চাপ অপরিবর্তিত থাকলে তাপমাত্রা পরিবর্তনে বায়ুতে শব্দের বেগের কোন পরিবর্তন হয় না।
বীট সৃষ্টিকারী শব্দ তরঙ্গ দুইটির মিলিত ক্রিয়ার বিস্তার সময়ে সাথে পরিবর্তিত হয়।
স্থির তরঙ্গে মাধ্যমের প্রত্যেক অংশের চাপ ও ঘনত্বের পরিবর্তন একইভাবে সংঘটিত হবে।
ভূ-চুম্বকের কিয়াফল শুধু দিকদর্শী, অাকর্ষণীয় নয়্
আবিষ্ট চুম্বকত্বের মাত্রা আবিষ্ট ‍চুম্বক ও আবেশী ‍চুম্বকের মধ্যবর্তী ‍দূরত্বের ব্যস্তানুপাতিক
চৌম্বক বলরেখা দক্ষিণ মেরুতে ‍চুম্বক পৃষ্ট হতে অভিলম্বভাবে বের হয়।
পৃথিবীর চুম্বক মেরুতে ভূ-চৌম্বকের ক্ষেত্রের কোন অনুভূমিক প্রাবল্য নাই।
একটি উচ্চরোধ শ্রেণিতে সংযুক্ত করা হয়
একটি উচ্চরোধ সমান্তরালে সংযুক্ত করা হয়
একটি উচ্চরোধ সমান্তরালে সংযুক্ত করা হয়
একটি নিম্নরোধ শ্রেণিতে সংযুক্ত করা হয়
বৃত্তের ক্ষেত্রফর = πr2
সিলিন্ডারের ক্ষেত্রফল = 2πrl
গোলকের ক্ষেত্রফল = = πr2
ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = 12 (1xh)
স্থির চাপে বিভিন্ন গ্যাসের আয়তন প্রসারণ ‍গুণাংক বিভিন্ন
আদর্শ গ্যাসের ক্ষেত্রে, γρ=γθ
পরম শূন্য তাপমাত্রা- 273k
বায়বীয় পদার্থের প্রসারণ অর্থ ক্ষেত্র প্রসারণ
বায়ুতে জলীবাষ্পের পরিমাণ কমেছে
বায়ুর ঘনত্ব বেড়েছে
বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়েছে
বায়ুর চাপ বেড়েছে
ক্ষুদ্র উন্মেষের কোন একটি গোলকীয় অবতল দর্পনের ফোকাস দূরত্ব উহার বক্রতার ব্যাসার্ধের দ্বিগুন
লক্ষ্যবস্তুর বাস্তব প্রতিবিম্ব অবতলে দর্পণে ও উওল লেন্সে পাওয়া যায়
বস্ত অবতল দর্পণের ফোকাসে অবস্থিত হলে অসীম ‍দূরে বস্তটির বাস্তব অতি বড় আকারে প্রতিবিম্ব গঠিত হবে
বিবর্ধন একই জাতীয় দুইটি রাশির অনুপাত বলে ইহার কোন একক নাই
উত্তল লেন্সে লক্ষ্যবস্তুর প্রতিবিম্ব সর্বদা বস্তুর চেয়ে ছোট হয়
বিবর্ধন বলতে প্রতিবিম্বের আকার এবং বস্তুর দৈর্ঘ্য বা উচ্চতার অনুপাতকে বুঝায়
লেন্সের ফোকাস দূরত্ব লাল বর্ণের আলোকে বেশি এবং বেগুণী বর্ণের আলোক কম হবে
লেন্সের ক্ষমতা চারিপার্শ্বস্থ মাধ্যমের সাপেক্ষে লেন্সের উপাদানের প্রতিসরাংকের উপর নির্ভরশীল নয়
কৌওণক বেগকে বৃত্তপথের ব্যাসার্ধ দ্বারা গুন করলে রৈখিক বেগ পাওয়া যায়
একক সময়ে অতিক্রান্ত কৌণিক দূরত্ব দ্বারা কৌণিক বেগ পরিমাপ করা হয়
কৌণিক বেগের একক হলো রেডিয়ান/সেকেন্ড
বস্তু সমকৌণিক বেগে চললে ইহার রৈকখক ত্বরণ থাকেনা
বিভব পার্থক্য
তাপমাত্রা
চৌম্বকত্ব
কোনোটিই নয়
আলোক প্রতিসরণের জন্য
পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের জন্য
বিচ্ছুরণ ও পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের জন্য
কুয়াশা কর্তৃক আলোক বিক্ষিপ্ত হওয়ার ফলে
ফিউজ তারের ব্যাস
ফিউজ তারের দৈর্ঘ্য
ফিউজ তারের উপাদানের আপেক্ষিক রোধ
কোনোটিই নয়
6.4×1012k
8.3×1016km
9.3×108km
9.4×1012k
বিদ্যুৎ কোষের পাত দুইট আকারে ছোট এবং কাছাকাছি হলে উহার অভ্যন্তরীণ রোধ কমে যায়
একই উপাদানে তৈরি বিভিন্ন আকারের কোষের বিদ্যুৎচ্চালক বল সমান হয়
ড্যানিয়েল কোষ CuSO4 দ্রবণে পোলারণ নিবারক বস্তু হিসাবে ক্রিয়া করে
শুঁক কোষের বিদ্যুৎচ্চালক বল লেকল্যান্স কোষের চেয়ে সামান্য বেশি
সমকোণী ও সমদ্বিবাহু কাঁচ প্রিজমের সমতল ভূমিকে প্রতিসরণ তলরুপে ব্যবহার করে প্রতিবিম্বকে 90°পর্যন্ত ঘুরানো যায়
দর্পণে বিক্ষেপণ দ্বারা কিছু পরিমাণ আলোকে নষ্ট হয়
কোন মাধ্যমের প্রতিসরাংক মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে অালোকের বেগে ব্যস্তনুপাতিক
বায়ু ও কাচেঁর মধ্যকার সংকট কোণ অপেক্ষা বায়ু ও হীরকের মধ্যকার সংকট কোণ কম হবে
দুইট বল পরস্পর বিপরীতে দিকে করলে উহাদের লব্ধি মান বল দুইটির মানের অন্তর ফলের সমান হবে
একট ঘূর্ণায়মান চাকার অক্ষ সংলগ্ন বস্তকণার রৈখিক বেগ সবচেয়ে বেশি
১০০ ডাইনের একটি বল ২৫ গ্রাম ভরের একটি স্থির বস্তুর উপর ৫ সেকেন্ড ক্রিয়া করলে বেগের মান হবে ২০ সে.মি/সে.
একটি লন রোলার ঠেলা অপেক্ষা টানা সহজতর
শব্দ সৃষ্টিকারী বস্তুর সংস্পর্শে বা কাছাকাছি অনুনাদ ও পরবেশ কম্পন সৃষ্টিকারী কোন বস্তু থাকলে শব্দের তীব্রতা হ্রাস পায়
দুই মুখ খোলা নলে সুর নিঃসরণে সর্বদা দুই মুখে দুইটি সুস্পন্দন বিন্দুর উৎপত্তি হয়
অনুনাদে বস্তুর কম্পন শুরু হবার বেশ কিছু সময় অতিবাহিত হবার পরই নিয়মিত হয়
কোন গ্যাসীয় মাধ্যমে শব্দের বেগ উহার ঘনত্বের অতিবাহিত হবার পরই নিয়মিত হয়
কমন বেস সার্কিট
কমন এমিটার সার্কিট
কমন লিড সার্কিট
কমন কালেক্টর সার্কিট
দৈর্ঘ্যের সূত্র
চাপের সূত্র
টানের সূত্র
ভরের সূত্র
ঋণ চার্জে চার্জিত থাকে
ধন চার্জে চার্জিত থাকে
চার্জ বিহীন হয়
উপরের কোনোটিই নয়
ভূপৃষ্ঠের উর্ধ্বে বায়ু ঘনত্ব কম
অক্সিজেনের পরিমাণ কম
বায়ুর চাপ কম
তাপমাত্রা কম
শুধু তরল পদার্থের
শুধু বায়বীয় পদার্থের ধর্ম
বায়বীয় ও তরল পদার্থের ধর্ম
উপরের কোনোটিই নয়
শক্তি পদার্থে রূপান্তরিত হতে পারে
পদার্থকে শক্তিতে রূপান্তরিত করা যায়
বস্তুর ভর ও শক্তির সমষ্টি অবিনশ্বর
সবগুলিই
কম্পাঙ্ক চারগুণ হবে
কম্পাঙ্ক দ্বিগুণ হবে
অর্ধেক হবে
আটগুণ হবে
কোন তলের দীপন মাত্রা আলোক উৎস হতে উহার দূরত্বের বর্গের ব্যাস্তানুপাতিক
দীপন মাত্রা আপতন কোণের কোসাইনের ব্যস্তানুপাতিক
কোন তলের দীপন মাত্রা আলোক উৎস হতে উহার দূরত্বের বর্গের সমানুপাতিক
কোন তলের দীপন মাত্রা আলোক উহা হতে উহার দূরত্বের ব্যস্তানুপাতিক
দর্পণের তল দুটি সমান্তরাল ও সমতল হতে হবে
দর্পণের পিছনের তলের প্রলেপ ভাল হতে হবে
দর্পণের কাচ মোটা হতে হবে
দর্পণের কাচ বায়ু বুদবুদ শূন্য হতে হবে
আরও ঘন নীল হবে
হালকা হবে
নীল ও সাদার মিশ্রণ হবে
কোন পরিবর্তন হবে না
আলোকের বিচ্যুতি
আলোকের ব্যতিচার
আলোকের অপবর্তন
আলোকের পোলারণ
মেরুতে মহাজাগতিক রশ্মির প্রাবল্য সবচেয়ে কম
চার্জকৃত একটি ফাঁকা গোলকের ভিতর বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র সবসময় শূন্য
অস্তগামী সূর্যকে আকাশে প্রকৃত অবস্থা থেকে উঁচুতে দেখা যায়
+2D ক্ষমতা সম্পন্ন একটি উত্তল লেন্সের ফোকাস দূরত্ব হলো +50cm
বেগ রাশির ক্ষেত্রে বাহির হতে সচল বস্তুর উপর ক্রিয়া না করলে ইহার সকল রেখায় সম বেগে চলবে না
সমত্বরণশীল বস্তুতে সমবল ক্রিয়া করে এবং বস্তুর পরপর সেকেন্ডের বেগের অন্তরই সম-ত্বরণ
একটি বস্তু স্থিতিশীল অবস্থা হতে যাত্রা শুরু করে ৫ ফুট /সে সমত্বরণে চলতে লাগলো। ৫ সেকেন্ড জর বস্তর বেগ হবে ২৫ ফুট/সে
স্থির অবস্থান হতে সমত্বরণে গতিশীল বস্তর প্রাপ্ত বেগ সময়ের সমানুপাতিক
4οC তাপমাত্রা নির্দিষ্ট ভরের পানির ঘনত্ব সর্বাপেক্ষা কম
0ο হতে 4οC পর্যন্ত পানির আয়তন সংকোচন ঘটে
শীত প্রধান দেশৈ এর ফলেই পুকুরের পানি জমে বরফ হলেও জলজ প্রাণী স্বাচ্ছন্দে জীবন ধারণ করতে পারে
4οC তাপমাত্রা কাছাকাছি পানির প্রসারণ সর্বাপেক্ষা কম
উর্দ্ধপাতনের সাহায্য উদ্বায়ী কঠিন পর্দাথের কেলাস প্রস্তত করা হয়
বিশুদ্ধ খাদ্য লবণ পানিগ্রাসী নয়
তরল পর্দাথ ও গ্যাসীয় পর্দাথের দ্রাব্যতা সাধারণত তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে বৃদ্ধি পায়
উচ্চ উষ্ণতায় ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইডের দ্রাব্যতা হ্রাস পায়
সরণের সঙ্গে অভিলম্ব বলের উপাংশ কোন কাজ করে না
একটি বস্তুকে সুতায় ঝুলায়ে যদি চক্রাকারে ঘোরানো হয়, তবে কোন কাজ সংঘটিত হয় না
ধনাত্মক কাজের ফলে স্থিতিশক্তি বৃদ্ধিপায়
কাজের মাত্রা ML2T -2
ডপলার নীতির উপর ভিত্তি করেই রোগ নির্ণয়ের জন্য আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়
যে তাপমাত্রায় কোন নির্দিষ্ট আয়তনের বায়ু তার মধ্যস্থিত জলীয় বাষ্প দ্বারা সম্পৃক্ত হয়, সেই তাপমাত্রাকে শিশিরাঙ্ক বলে
তাপমাত্রা পরিমাপের জন্য অর্ধপরিবাহক দ্বারা তৈরি সুবেদী রোধকে থার্মিস্টর বলে
সমোষ্ণ প্রক্রিয়ায় চার্লসের সূত্র প্রয়োগ করা যায়
সোডা কাঁচ: উত্তাপে সহজে গলে না
পটাশ কাঁচ: টেস্টটিউব তৈরিতে ব্যবহৃত হয়
ফ্লিন্ট কাঁচ: অতি বেগুনী রশ্মি শোষণ করে
ক্রুকস গ্লাস: চশমার লেন্স তৈরিতে
পদার্থের ভৌত গুণ
পদার্থের রাসায়নিক গুণ
এক ধরনের তরঙ্গ
এক ধরনের শক্তি
কেপালারের দূরবীক্ষণ যন্ত্র
ভূ-দূরবীক্ষণ যন্ত্র
নিউটনের দূরবীক্ষণ যন্ত্র
গ্যালিলিওর টেলিস্কোপ
গ্যালিলিওর দূরবীক্ষণ যন্ত্র প্রতিসারক
নিউটনের দূরবীক্ষণ যন্ত্র প্রতিফলন
হার্সেলের দূরবীক্ষণ যন্ত্র প্রতিফলন
গ্রেগরীর দূরবীক্ষণ যন্ত্র প্রতিসারক
1C=1A×1S
1A=1C/1S
1S=1C/1A
1C×1A=1S
পড়ন্ত পাথরের গতিবেগ বৃদ্ধি পায়
পড়ন্ত পাথরের গতিবেগ হ্রাস পায়
পড়ন্ত পাথরের অপরিবর্তিত থাকে
কোনটিই নয়
ক্ষমতা = কাজ/সময়
ইঞ্জিনের ক্ষমতা=বল×গতিবেগ
ক্ষমতা=কাজ×সময়
কাজ=ক্ষমতা×সময়
f =uvu+v
1f=1v+1u
1f=u+vuv
f=u+vuv
একটি ভেক্টর রাশিকে দুই বা ততোধিক ভেক্টর রাশিতে বিভক্ত করা যায়
সরণ, ওজন, বেগ, ভর,ত্বরন, বল, তড়িৎ প্রাবল্য ইত্যাদিকে সম্পুর্ণরুপে প্রকাশ করার জন্য মান ও দিক উভয়ের প্রোয়জন হয়
যে সকল ভৌত রাশিকে শুধু মান দ্বারা সম্পুর্ণ রুপে প্রকাশ করা হয়, দিক নির্দেশের প্রোয়জন হয় না তাদেরকে স্কেলার রাশি বলে
সংযোগ সুত্র = ভেক্টর বীজগণিতের কতিপয় সুত্রের একটি
দুইটি ভিন্ন জাতীয় ধাতুর সংযোগ স্থলের তাপের তারতম্যের জন্য তড়িচ্চালক শক্তির উৎপাদন
তাপের দরুণ ধাতুর রোধের পরিবর্তন
তাপের দরুণ গ্যাসের অায়তনের সম্প্রসারণ
তাপের দরুণ তরলের সম্প্রসারণ
জরুরী সময় সুইচ হিসাবে ব্যাবহার করা যায়
এটি সাধারনত তামা ও লোহার মিশ্রনে তৈরি
এর গলনাঙ্ক প্রায় 300οC
দুর্ঘটনা এরানোর জন্য নিরাপত্তা ফিউজ ব্যাবহার করা হয়
অভিকর্ষকেন্দ্রের বল = ভর*অভিকেন্দ্র ত্বরণ
জড়তার ভ্রামক এর এস.আই একক হচ্ছে মিটার(m)
ঘূর্ণয়মান কোন কণার ব্যসার্ধ এবং কণার উপর প্রযুক্ত বলের ভেক্টর গুণফলকে টর্ক বলে
ঘূর্ণয়মান কোন কণার ব্যসার্ধ ভেক্টর এবং ভরবেগের স্কেলার গুণফলকে কৌণিক ভরবেগ বলে
তড়িৎ বলরেখাগুলো স্থিতিস্থাপক বস্তুর মতো প্রস্থ বরাবর সংকুচিত হয়
গ্রীক দার্শনিক থেলিস সর্বপ্রথম পর্যবেক্ষণ করেন যে, সোলেমানী পাথরকে রেশমী কাপড় দিয়ে ঘষলে এগুলো ছোট ছোট কাগজের টুকরো আর্কষণ করতে পারে
বিকর্ষণই তড়িৎগ্রস্ততার নিশ্চিত প্রমাণ
কুলম্বের সূত্র অনুযায়ী; দুইটি আধানের মধ্যবর্তী আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বলের মান নির্ভর করে-আধান দুইটির মধ্যবর্তী দূরত্বের উপর।
ডায়াচৌম্বক পদার্থের চৌম্বক গ্রাহীতা(Xm) ক্ষুদ্র কিন্তু ধনাত্মক
চৌম্বক ক্ষেত্র = চৌম্বক প্রবেশ্যতা x চৌম্বক তীব্রতা
কোন চৌম্বক পদার্থের চুম্বায়ন তীব্রতা এবং চৌম্বক প্রবণতার অনুপাতকে ঐ পদার্থের চৌম্বক গ্রাহীতা বা প্রবণতা বলে
কোন চৌম্বক পদার্থের চৌম্বক আবেশ এবং চৌম্বক তীব্রতার অনুপাতকে ঐ পদার্থের চৌম্বক প্রবেশ্যতা বলে
অভিনেত্রের ফোকসা দুরত্ব অভিলক্ষের ফোকাস দুরত্ব অপেক্ষা কম থাকতে হবে
অভিলক্ষের ফোকাস দুরত্ব অপেক্ষাকৃত ছোট
অভিনেত্রের ফোকা দুরত্ব অপেক্ষাকৃত বড়
অভিলক্ষ, বাস্তব ও উল্টো প্রতিবিম্ব তৈরি করে
শক্তি নির্ধারণে মোট কাজের প্রয়োজন নেই
সংরক্ষণশীল বলের ক্রিয়ার ক্ষেত্রে যান্ত্রিক শক্তির নিত্যতা সূত্র খাটে খাটে না
ক্ষমতা রুপান্তারিত হয় না
কাজের প্রকারভেদ নেই
পানিতে ২ বাগে ওজনের হাইড্রোজেন ১৬ ভাগ ওজনের অক্রিজেনের সাথে যুক্ত হয় আবার H2O2 ক্ষেত্রে ২ ভাগ ওজনের হাইড্রোজেন ৩২ ভাগ ওজনের অক্রিজেনের সাথে যুক্ত হয়। এই ওজনের গুলো পরস্পর সরল অনুপাতিক। এটিই হলো ভরের নিত্যতার সূত্রের উদাহরণ
বিশুদ্ধ সিলভার ক্লোরাইড যে উপায়েই প্রাপ্ত হোক না কেন, সিলভা েএবং ক্লোরিন একই নির্দিষ্ট ওজনের অনুপাতে যুক্ত থাকবে। এটি নির্দিষ্ট অনুপাত সূত্রের উদাহরণ
মৌলের তড়িৎ রাসায়নিক তুল্যাংক রাসায়নিক তুল্য ওজন এর সমািনুপিাতিক
কোনোটি নয়
ড্যানিয়েল কোষ
ভোল্টমিটার
ভোল্টমিটার
নিজে চেষ্টা করুন
চুম্বকের উত্তর মেরু ভূচুম্বকের দক্ষিণ মেরুর দিকে থাকে
একটি চুম্বককে ভেঙ্গে দুই বা ততোধিক টুকরো করলে তারা আর চুম্বক থাকে না
পৃথিবীর চৌম্বক ও ভৌগোলিক মেরু এক বিন্দুতে অবস্থান করে
চৌম্বক ক্ষেত্রের উপস্থিতি জানার জন্য গ্যালভানোমিটার ব্যবহার করা হয়
সিজিএস পদ্ধতিতে পীড়নের পরম একক নিউটন /বর্গ সেমি
বলের যে সর্বোচ্চ মান পর্যন্ত বস্তু স্থিতিস্থাপক থাকে উহাকে পীড়ন সীমা বলে
স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে বস্তুর উপর প্রযুক্ত পীড়ন উহার বিকৃতির সমানুপাতিক
কোন একটি বস্তুুর একক ক্ষেত্রফলের উপর যে পরিমাণ বল প্রযুক্ত হয় উহাকে বিকৃতি বলে
কোনো বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার বস্তুর উপর প্রযুক্ত বলের ব্যস্তানুপাতিক
কোনো বস্তু ভরেবেগের পরিবর্তন বস্তুর উপর প্রযুক্ত বলের সমান
কোনো বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন বস্তুর উপর প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক
কোনো বস্তুর ভরেবেগের পরিবর্তনের হার বস্তুর উপর প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক
কোনো মাধ্যমের প্রতিসরাংক বেগুনী বর্ণ অপেক্ষা লাল বর্ণের জন্য বেশি হয়
মাধ্যমের আলোকে বিষয়ক ঘনত্বের বা লঘুত্বের সঙ্গে মাধ্যমের আপেক্ষিক গুরুত্বের কোন সম্পর্ক নেই।
মিউ -এর মান আপাতন কোণের উপর নির্ভর করেনা
তার্পিন তেলের পরম প্রতিসরাংক ১.৪৭
ভর অপরিবর্তিত থাকবে
অভ্যন্তরীণ পরিধি বেড়ে যাবে
আয়তন বেড়ে যাবে
ঘনত্ব বেড়ে যাবে
প্লেনোকনকেভ লেন্স
ধনাত্মক ক্ষমতা সম্পন্ন কনভেক্স-কনকেভ লেন্স
প্লেনোকনভেক্স লেন্স
ঋণ ক্ষমতা সম্পন্ন কনভেক্স - কনকেভ লেন্স
পয়োবাহী যন্ত্রে শক্তি ক্রমানুসারে বৃদ্ধি পায়
পয়োবাহী যন্ত্রে শক্তির নিত্যতা সূত্র রক্ষিত হয়
পয়োবাহী যন্ত্রে নিজস্ব ক্রিয়ার ফলে কোন শক্তি সৃষ্টি হয় না
লোহার বেলনকে পাতে রুপান্তরিত করতে ব্যবহৃত হয়
নিরক্ষীয় অঞ্চলে g এর মান সঠিক ?
পৃথিবীর অভ্যন্তরে নামলে g এর মান বাড়ে
নিরক্ষীয় অঞ্চলে g এর মান সর্বনিম্ম
মেরু অঞ্চলে g এর মান সর্বনিম্ম
রক্ত সঞ্চালন কালে দাতা ও গ্রহীতার রক্তের গ্রুপের এক না হলে হিমোগ্রোবিন প্রসাাবের সাথে নির্গত হতে পারে
স্ত্রী আরশোলার ধারনা ডান-কো ল্যাটেরিয়ালগ্রন্থি বামটির চেয়েবৃহত্তম ও অধিকতর সক্রিয়
বর্তমানে ধারনা করা হয় যে মানুষের দেহের লোহিত রক্ত কণিকার প্রাচীর
কোনোটিই নয়
আলো অত্যন্ত উজ্জ্বল ও তীব্র
এক থেকে াধিক বর্ণের আলো থাকে
আলোর তীক্ষ্ন ও দিকাভিমুখী
আলো সুসংগত
v=ηAdvdy
F=6πrηv
F=4π(Nr2-R2)T
T=AT
দ্রুতির
দূরত্বের
সময়ের
কম্পাঙ্কের

VE>VM

VE<VM

VE=VM

VEVM

α
β
γ
X-ray

শুন্য মাধ্যমে ফোটন আলোর বেগ চলে

ফোটনের ভরবেগ ও শক্তি নেই

ফোটন কণা এবং তরঙ্গ উভয় ধর্ম প্রদর্শন করতে পারে

ফোটনের ভর শুন্য

সরু নলে বায়ুচাপ কমে যায়
সরু নলে পানির ঘনত্ব কমে যায়
এখানে পানির পৃষ্ঠটান নলের ব্যাসের বর্গের উপর নির্ভরশীল কিন্তু পানির স্তম্ভের ওজন ব্যাসের বর্গের উপর নির্ভরশীল (প্রায়)
এখানে পানির পৃষ্ঠটান নলের ব্যাসের উপর নির্ভরশীল কিন্তু পানির স্তম্ভের ওজন ব্যাসের বর্গের উপর নির্ভরশীল (প্রায়)
লবণ বরফের গলনাঙ্ক বাড়িয়ে দেয়
লবণ বরফের গলনাঙ্ক কমিয়ে দেয়
লবণ ও বরফ মিলে একটি নতুন তরল রাসায়নিক যৌগ তৈরি হয়
প্রকৃতপক্ষে এ পদ্ধতি কাজ করে না, এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই
MgPO4 
       Mg2(PO)2
   Mg2(PO)3
    Mg3(PO4)2
ক্যাথোড রশ্মির সরলরেখায় গমন করে
ক্যাথোড রশ্মি পরস্পরকে আকর্ষণ করে
ক্যাথোড রশ্মি তাপ উৎপাদান করে
ক্যাথোড রশ্মি ফটোগ্রাফিক প্লেটের উপর ক্রিয়া করে
x-ray and alpha ray
x -ray and β-ray 
   x-ray and gamma ray
    α-ray and β-ray 
57.55°
    48.75°  
   34.75°
    34.75°
ইলেক্ট্রন
প্রোটন
হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াস
নিউট্রন
                      5 cm3   
2.5 cm3   
7.5 cm3
     125 cm3
স্লাে যাবে
ঠিক সময় দেবে
ফাস্ট যাবে
কোন প্রকার প্রভাবিত হবে না
1.5 গ্রাম /ঘন সেমি
2.5 গ্রাম / ঘন সেমি
4.5 গ্রাম / ঘন সেমি
5.0 গ্রাম / ঘন সেমি
গ্যালভানি
ভোল্টা
অ্যাম্পিয়ার
ফ্যারাডে
উচ্চশক্তির ইলেকট্রন
ধনাত্মক আধানের হিলিয়াম
বিদ্যুৎ চৌম্বক তরঙ্গ
এমন কিছু যার প্রকৃতি অজ্ঞাত
-2Mf2/L 
4ML f2
 4 f2L3/M  
   4fM/L 
ভোল্ট মিটারের সাথে সমান্তরাল
ভোল্ট মিটারের সাথে অনুক্রমে
অ্যামিটারের সাথে সমান্তরালে
গ্যালভানো মিটারের সাথে সমান্তরালে
পেট্রোল ইঞ্জিন
বাষ্পীয় ইঞ্জিন
ডিজেল ইঞ্জিন
সবগুলো
জার্মেনিয়াম
সিলিকন
আর্সেনিক
সেলেনিয়াম
চার্জের অস্তিত্ব
চার্জের পরিমাণ
বিভব পার্থক্য
বিদ্যুৎ প্রবাহের অস্তিত্ব
আলোর প্রতিসরন
আলোর বিচ্ছুরন
আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
আলোর সমাবর্তন
10-3m
10-6m
10-9m
10-12m
2×1032
3×1032
4×1028
5×1024
হ্রাস পায়
বৃদ্ধি পায়
অপরিবর্তিত থাকে
খুবই বেড়ে যায়
আদ্র বায়ু অঞ্চল
শুষ্ক অঞ্চল
হালকা বায়ু অঞ্চল
কোনটিই নয়
বস্তর প্রকৃতি
বস্তুর ভর
বস্তুর জড়তা
বস্তর আয়তন
B=Htanθ
B=H2tanθ/π
H=Btan2θ
কোনটিই নয়
d2x/dt2+w2x=0
U=1/2 kx2
T=2π(L/g)
একটিও নয়
মুক্ত ইলেকট্রন বহিস্থঃস্তরে বিদ্যমান
মুক্ত ইলেকট্রন থাকে না
সবকটি
কোনটিই নয়
mg
mc2
1/2mv2
mv
ω=2πp
ω=mk
T1T2=L1L2
f=2T
চুম্বকত্ব নষ্ট হয়
চুম্বকত্ব শুরু হয়
বলরেখা গঠিত হয়
চুম্বকত্ব বৃদ্ধি পায়
অভিকর্ষ সূত্র
নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র
শক্তির নিত্যতার সূত্র
কেপলারের সূত্র
74.5°   
  72°  
   70.5°   
কোনটিই নয়
চার্জের পরিমাণ
প্রবাহমাত্রা নির্ণয়ে
ক্ষমতা নির্ণয়ে
সাদ্রতা নির্ণয়
প্রতিফলন
প্রতিসরণ
বিচ্ছুরণ
সরলপথে চলন
P1V1T1=P2V2T2   
PV=nRT
  P1T1=P2T2  
    P1V1=P2V2
পরিবাহকত্ব বৃদ্ধির জন্য
মুক্ত ইলেকট্রন ও হোল সৃষ্টির জন্য
A + B
কোনটিই নয়
উচ্চ ভোল্টেজের কাজ করা হয়
কম ভোল্টেজে কাজ করা হয়
স্বাভাবিক ভোল্টেজে কাজ করা হয়
কোনটিই নয়
 = 2πn
 = 2π7
 = 2πT
K = 2πλ
16πr3
43πd3
16πd3
34πr3
10-9 m
10-19 m
10-12 m
10-15 m
0.2×1010
0.3×1011
0.4×1010
উত্তর নেই
232
238
232
243
ধনাত্মক আধান যুক্ত
ঋণাত্মক আধান যুক্ত
নিরাপেক্ষ
কোনটিই নয়
H = I cos δ
V = 1cos δ
V =H tan δ
K = IH
s = 0 
s =  
s =1 
s =2
বিচম্বুকায়ন
চুম্বক বিচ্যুতি
চুম্বক শৈথিল্য
চৌম্বক ধারণ ক্ষমতা
গামা রশ্মি
এক্সরশ্মি
অতিবেগুনি রশ্মি
অবলোহিত রশ্মি
90.332×1010km
90.332×1017km
90.332×1011km
94.60k×1012km
কৃষি ক্ষেত্রে
চিকিৎসা শাস্ত্রে
গোয়েন্দা বিভাগে
গবেষণা বিজ্ঞানে
273°C
4°C
4°K
270°K
তরলের সান্দ্রতা
তরলের পৃষ্টটান
তরলের আপেক্ষিক ঘনত্ব
তেলের আপেক্ষিক তাপ
নষ্ট ভোল্টের সমান হয়
তড়িচ্চালক শক্তির সমান হয়
তড়িচ্চালক শক্তির চেয়ে বেশি হয়
তড়িচ্চালক শক্তির চেয়ে কম হয়
বিকিরণ মাপার যন্ত্র - রেডোমিটার
কম্পাঙ্ক মাপার যন্ত্র -সনোমিটার
রোধ মাপার যন্ত্র - ভোল্টমিটার
ভূমিকম্প মাপার যন্ত্র- সিস্মোমিটার
বৃদ্ধি পায়
হ্রাস পায়
একই থাকে
প্রথমে বৃদ্ধি এবং পরে হ্রাস পায়
পরিবাহিতা
আপেক্ষিক রোধ
উষ্ণতা গুণাঙ্ক
প্রবাহ ঘনত্ব
2.12 × 10-4m
4.71 × 103m
1.88 × 104m
1.88 x 1010 m
সব সময় ধনাত্মক
শূন্য
সব সময় ঋণাত্মক'
সবগুলো
দ্বিগুণ হবে
একই হবে
অর্ধেক হবে
এক-চতুর্থাংশ হবে
R1<R1/2
2R1< R<2R2
R2<R<R1
R1<R<R2
RLA
RlA2
RL2A
RLxA
36 × 105
36 × 106
36 × 103
3600
ক্যালরি/গ্রাম
জুল/ক্যালরি
ক্যালরি/জুল
জুল-ক্যালরি
H = 0.24 V2It Cal
H = 0.24V2Rt Cal
H = 0.24 IRt Cal
H=0.24 P2t Cal
অ্যামিটার
ভোল্টমিটার
ভোল্টমিটার
ফেরোমিটার
সমানুপাতে বাড়ে
সমানুপাতে কমে
ব্যস্তানুপাতে কমে
ব্যস্তানুপাতে বাড়ে
সমান্তরালে যুক্ত বৃহৎ মানের রোধ
সমান্তরালে যুক্ত স্বল্প মানের রোধ
শ্রেণিতে যুক্ত স্বল্প মানের রোধ
শ্রেণিতে যুক্ত বৃহৎ মানের রোধ
205200
2055
5205
200205
বেশি মানের রোেধ সমান্তরালে যুক্ত করতে হয়
বেশি মানের রোেধ শ্রেণিতে যুক্ত করতে হয়
স্বল্প মানের রোেধ সমান্তরালে যুক্ত করতে হয়
স্বল্প মানের রোধ শ্রেণিতে যুক্ত করতে হয়
গ্যালভানোমিটার
পটেনশিওমিটার
মিটার ব্রিজ
ভোল্টমিটার
ভরবেগের সংরক্ষণশীলতা নীতি
শক্তির সংরক্ষণশীলতা নীতি
হুইটস্টোন ব্রিজ নীতি
তড়িৎ চার্জের সংরক্ষণশীলতা নীতি
অজানা কোষের তড়িচ্চালক বল নির্ণয়ে
অজানা রোধ নির্ণয়ে
অজানা ধারকের ধারকত্ব নির্ণয়ে
রোধের তাপমাত্রা সহগ নির্ণয়ে
ক্যালরিমিটার
গ্যালভানোমিটার
পটেনশিওমিটার
মিটার ব্রীজ
নিচের বর্তনীটির আলোকে প্রশ্নের উত্তর দাও:
উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও:
উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও:

৪Ω রোধের একটা তারকে সমান 4টি খণ্ডে বিভক্ত করে এদের সমান্তরাল সমবায়ে সাজানো হলো। 

14Ω
12Ω
1Ω
2 Ω
নিচের উদ্দীপকের আলোকে প্রশ্নের উত্তর দাও :
নিচের উদ্দীপকের আলোকে প্রশ্নের উত্তর দাও :
উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নের উত্তর দাও:

উদ্দীপকের বর্তনী 60W-220V লেখা বাল্ব সংযুক্ত করে 220V উৎসের সাথে সংযোগ দেয়া হল। 

A বাতির উজ্জ্বল বাড়বে B বাতির উজ্জ্বল্য কমবে
A বাতির উজ্জল্য কমবে B বাতির উজ্জ্বল্য বাড়বে
A ও B উভয় বাতির উজ্জল্য বাড়বে
A ও B বাতির উজ্জল্য কমবে
উদ্দীপকের বর্তনীতে (60W-220V) লেখা দুইটি বাল্ব লাগানো আছে। প্রশ্নের উত্তর দাও:
14 গুণ
12 গুণ
2 গুণ
4 গুণ
নিচের চিত্রের আলোকে প্রশ্নের উত্তর দাও:
উদ্দীপকের আলোকে প্রশ্নের উত্তর দাও:
কোষের দুই পাতের বিভর পার্থক্য বৃদ্ধি পাবে
কোষের দুই পাতের বিভব পার্থক্য শূন্য হবে
কোষের দুই পাতের বিভব পার্থক্য অপরিবর্তিত থাকবে
কোষের দুই পাতের বিভব পার্থক্য হ্রাস পাবে
নিম্নের উদ্দীপকের আলোকে প্রশ্নের উত্তর দাও :
উদ্দীপকের আলোকে প্রশ্নের উত্তর দাও :
নিচের উদ্দীপক অনসারে প্রশ্নের উত্তর দাও:
নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং প্রশ্নের উত্তর দাও:

একটি মিটার ব্রিজের বাম ফাঁকে ৪.5Ω এবং ডান ফাঁকে 3.5Ω রোধ যুক্ত আছে। 

রোধের ওপর তাপমাত্রার প্রভাব

2.5k
2.5k

রোধের ওপর তাপমাত্রার প্রভাব (Effect of Temparature on Resistance)

আমরা জানি, পরিবাহীর যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ বিঘ্নিত হয় তাকে রোধ বলে। কোনো পরিবাহীর রোধ তার দৈর্ঘ্য, প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল, উপাদান ও তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে। পরিবাহীর রোধ তার দৈর্ঘ্যের সমানুপাতিক, প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলের ব্যস্তানুপাতিক, উপাদানের আপেক্ষিক রোধের সমানুপাতিক। তাপমাত্রা বাড়লে পরিবাহীর রোধ বাড়ে, কিন্তু রোধ তাপমাত্রার সমানুপাতিক নয়। পরিবাহীর মধ্যে মুক্ত ইলেকট্রনের প্রবাহের ফলে তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি হয়। মুক্ত ইলেকট্রন প্রবাহের সময় পরিবাহীর অণু পরমাণুর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, যার কারণে পরিবাহীতে রোধের উদ্ভব হয়। তাপমাত্রা বাড়লে অতিরিক্ত শক্তি পাওয়ায় পরিবাহীর অণু পরমাণুগুলোর কম্পন বেড়ে যায়, ফলে মুক্ত ইলেকট্রনগুলোর সাথে এদের সংঘর্ষ বৃদ্ধি পায় এবং প্রবাহ চলার পথে বেশি বাধার সৃষ্টি হয়—এতে করে পরিবাহীর রোধ বৃদ্ধি পায়। রোধের উষ্ণতা সহগ তাপমাত্রার সাথে রোধের সম্পর্ক স্থাপন করে।

রোধের উষ্ণতা সহগ

0°C তাপমাত্রার একক রোধের কোন পরিবাহীর তাপমাত্রা প্রতি একক বৃদ্ধিতে তার রোধের যে বৃদ্ধি ঘটে তাকে ঐ পরিবাহীর উপাদানের রোধের উষ্ণতা সহগ বলে। 

0°C তাপমাত্রায় কোনো পরিবাহীর রোধ Ro, এবং θ তাপমাত্রায় রোধ Rθ হলে রোধের উষ্ণতা সহগ,

α=Rθ-RoRoθ 

Rθ=Ro(1+αθ)… (3.1)

বিভিন্ন পদার্থের রোধের উষ্ণতা সহগ বিভিন্ন হয়।

রোধের উষ্ণতা সহগের একক হলো প্রতি কেলভিন (K-1) বা প্রতি ডিগ্রি সেলসিয়াস (°C-1)। ম্যাঙ্গানিনের রোধের উষ্ণতা সহগ 3 x 10-5 K- বলতে বোঝায় যে 0°C তাপমাত্রার 1Ω রোধবিশিষ্ট ম্যাঙ্গানিনের তারের তাপমাত্রা 1K বাড়ালে এর রোধ 3 x 10-5 Ω বৃদ্ধি পায়।

যে সকল পরিবাহীর উষ্ণতা সহগ ধনাত্মক তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে তাদের রোধ বৃদ্ধি পায়। অর্ধপরিবাহীর ক্ষেত্রে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে রোধ হ্রাস পায়। অর্ধপরিবাহীর ক্ষেত্রে দেখা যায়, এদের উষ্ণতা সহগের মান ঋণাত্মক। অতি নিম্ন তাপমাত্রায় কিছু কিছু পদার্থের রোধ শূন্যে নেমে আসে। এ সকল পদার্থকে অতি পরিবাহী বা Super Conductor বলে। পদার্থের এ ধর্মকে অতিপরিবাহিতা বলে।

Content added || updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

কোন পরিবাহীর ভিতর দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহমাত্রা ও ইহার দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য এর গুণফল ঐ পরিবাহীর রোধ নির্দেশ করে
কোন পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিদ্যুৎ মাত্রার অনুপাত একটি ধ্র“ব
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন পরিবাহীর মধ্যে দিয়ে প্রাবাহিত বিদ্যুৎ প্রবাক মাত্রা পরিবাহীর দু প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাকি
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন পরিবাহীক মধ্য দিয়ে প্রবাহীত বিদ্যুৎ প্রবাহ মাত্রা পরিবাহীর দুপ্রান্তের বিভব পার্থক্যের ব্যস্তানুপাতিক
তড়িৎ প্রবাহের মাত্রা
তাপমাত্রা
বিভব পার্থক্য
রোধ
এ-সি বর্তনী
বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ
অর্ধ বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ
বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ, যেখানে তাপমাত্রার পরিবর্তন করা হয়েছে
কোন বিদ্যুৎ পরিবাহীর দুৎপ্রান্তের বিভব পার্থক্য উহার রোধের বর্গের ব্যাস্তানুপাতিক
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন পরিবাহীর বিদ্যুৎ প্রবাহ মাত্রা উহার রোধের সমানুপাতিক
পরিবাহীর দুৎপ্রান্তের মধ্যবর্তী বিভব পার্থক্য এবং পরিবাহীতে বিদ্যুৎ প্রবাহ মাত্রার অনুপাত উক্ত পরিবাহীর রোধ নির্দেশ করে
একক তাপমাত্রায় ১টি পরিবাহীর বিদ্যুৎপ্রবাহ মাত্রা পরিবাহীর দু’প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাতিক
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন একটি পরিবাহীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত বিদ্যুৎ প্রবাহ মাত্রা পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাতিক
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন একটি পরিবাহীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত বিদ্যুৎ প্রবাহমাত্রা পরিবাহীর দুই প্রান্তের মধ্যকার বিভব পার্থক্যের সমুনপাতিক ও রোধের ব্যস্তানুপাতিক
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন একটি পরিবাহীর মধ্য দিয়ে যে বিদ্যুৎ প্রবাহ চলে উহা ঐ পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাতিক
তাপমাত্রা, প্রন্থেচ্ছেদ ও উপাদান এক থাকলে কোন একটি পরিবাহীর রোধ উহার দৈর্ঘ্যের সমানুপাতিক

জুলের তাপীয় ক্রিয়ার সূত্র

2.5k
2.5k

কোনো পরিবাহীর দুই প্রান্তে বিভব পার্থক্য থাকলে এর মধ্যদিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত হয়। পরিবাহীর মধ্যদিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত হলে ব্যয়িত তড়িৎ শক্তির কিছু অংশ পরিবাহীর রোধ অতিক্রম করার কাজে ব্যয়িত হয়। এই ব্যয়িত শক্তি পরিবাহীতে তাপ শক্তিরূপে প্রকাশ পায় এবং এর ফলে পরিবাহী উত্তপ্ত হয়। এই প্রক্রিয়াকে তড়িৎ প্রবাহের তাপীয় ক্রিয়া বলা হয় । আমরা দৈনন্দিন জীবনে অহরহ তড়িৎ প্রবাহের এই তাপীয় ক্রিয়াকে কাজে লাগাই । বৈদ্যুতিক হিটার বা চুলা, কেতলি, ইস্ত্রি, বৈদ্যুতিক বাতি, ফিউজ, ফার্নেস প্রভৃতি সবই তড়িৎ প্রবাহের তাপীয় ক্রিয়ার ব্যবহারিক রূপ। বিজ্ঞানী জেম্স প্রেসকট জুল তড়িৎ প্রবাহের তাপীয় ক্রিয়া আবিষ্কার করেন বলে একে জুলের তাপীয় ক্রিয়াও বলা হয় ।

তড়িৎ প্রবাহের ফলে তড়িৎ বর্তনীতে যে তাপের উদ্ভব হয় তার কারণ ইলেকট্রন মতবাদের সাহায্যে ব্যাখ্যা করা যায়। তড়িৎ পরিবাহীতে বেশ কিছু সংখ্যক মুক্ত ইলেকট্রন থাকে। পরিবাহীর দুই বিন্দুর মধ্যে বিভব পার্থক্য সৃষ্টি হলে মুক্ত ইলেকট্রনগুলো আন্তঃআণবিক স্থানের মধ্যদিয়ে পরিবাহীর নিম্ন বিভব বিশিষ্ট বিন্দু থেকে উচ্চ বিভববিশিষ্ট বিন্দুর দিকে চলতে থাকে, ফলে তড়িৎ প্রবাহের সৃষ্টি হয়। এই ইলেকট্রনগুলো চলার সময় পরিবাহীর পরমাণুর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় এবং ইলেকট্রনের গতিশক্তি পরমাণুতে সঞ্চালিত হয় এবং পরমাণুর গতিশক্তি আরো বৃদ্ধি পায়। এই বর্ধিত গতিশক্তি তাপে রূপান্তরিত হয় এবং পরিবাহীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। এ জন্য তড়িৎ প্রবাহের ফলে বর্তনীতে তাপের উদ্ভব পমাত্রা বৃদ্ধি পায় । এ জন্য তড়িৎ প্রবাহের ফলে বর্তনীতে তাপের উদ্ভব হয়।

জুলের তাপীয় ক্রিয়ার সূত্র (Joule's Laws for Heating Effect)

পরিবাহীতে তড়িৎ প্রবাহের ফলে উদ্ভূত তাপের পরিমাণ এবং প্রবাহের সাথে এর সম্পর্ক নির্ণয়ের জন্য জুল সর্বপ্রথম পরীক্ষা নিরীক্ষা চালান এবং এ সম্পর্কে তিনটি সূত্র উপস্থাপন করেন। এগুলোকে জুলের সূত্র বলা হয়।

প্রথম সূত্র-তড়িৎ প্রবাহের সূত্র : পরিবাহীর রোধ (R) এবং প্রবাহকাল (t) অপরিবর্তিত থাকলে তড়িৎ প্রবাহের ফলে উদ্ভূত তাপ (H) প্রবাহের (l) বর্গের সমানুপাতিক হয়।

এ সূত্রানুসারে কোনো নির্দিষ্ট পরিবাহীতে নির্দিষ্ট সময় ধরে কোনো প্রবাহ চালালে যে তাপ উৎপন্ন হয়, তার দ্বিগুণ প্রবাহ সমান সময় ধরে চালালে উদ্ভূত তাপের পরিমাণ চার গুণ হবে, প্রবাহ তিন গুণ করলে তাপের পরিমাণ নয় গুণ হবে।

কোনো পরিবাহীর ভেতর দিয়ে l1,l2,l3 .................... প্রবাহ সমান সময় ধরে চালালে উদ্ভূত তাপের পরিমাণ যথাক্রমে, H1,H2,H3……. হলে, এই সূত্রানুসারে,

দ্বিতীয় সূত্র রোধের সূত্র : প্রবাহ (I) এবং প্রবাহকাল (t) অপরিবর্তিত থাকলে তড়িৎ প্রবাহের ফলে উদ্ভূত তাপ (H) পরিবাহীর রোধের (R) সমানুপাতিক হয় ।

অর্থাৎ H  R, যখন l ও t ধ্রুব।

  এই সূত্রানুসারে ভিন্ন ভিন্ন রোধের পরিবাহীর ভেতর দিয়ে একই পরিমাণ প্রবাহ একই সময় ধরে চালালে, রোধ দ্বিগুণ হলে উদ্ভূত তাপ দ্বিগুণ হবে, রোধ অর্ধেক হলে উদ্ভূত তাপ অর্ধেক হবে ।

একই পরিমাণ প্রবাহ একই সময় ধরে R1,R2,R3….রোধের ভেতর দিয়ে চালালে উদ্ভূত তাপের পরিমাণ যথাক্রমে H1,H2,H3….হলে, এই সূত্রানুসারে,

H1R1=H2H2=H3H3 =… ধ্রুব।

তৃতীয় সূত্র-সময়ের সূত্র : প্রবাহ (I) এবং পরিবাহীর রোধ (R) অপরিবর্তিত থাকলে তড়িৎ প্রবাহের ফলে উদ্ভূত তাপ (H) প্রবাহকালের (t) সমানুপাতিক হয়

অর্থাৎ H   l, যখন l ও R ধ্রুব।

এই সূত্রানুসারে কোনো নির্দিষ্ট পরিবাহীর ভেতর দিয়ে একই পরিমাণ প্রবাহ বিভিন্ন সময় ধরে চালালে, প্রবাহকাল দ্বিগুণ হলে উদ্ভূত তাপ দ্বিগুণ হবে, প্রবাহকাল অর্ধেক হলে উদ্ভূত তাপ অর্ধেক হবে। 

  কোনো নির্দিষ্ট পরিবাহীর ভেতর দিয়ে একই পরিমাণ প্রবাহ t1,t2,t3….. সময় ধরে চালালে উদ্ভূত তাপের পরিমাণ যথাক্রমে H1, H2,H3……. হলে, এই সূত্রানুসারে,

H1t1=H2t2=H3t3 = ধ্রুব।

তাপের যান্ত্রিক সমতা,

তাপের সাবেক একক : ক্যালরি

আমরা জানি, তাপ শক্তির একটি রূপ এবং তাপের একক জুল। এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অর্থাৎ এস. আই একক চালু হওয়ার আগে তাপের বিভিন্ন এককের প্রচলন ছিল, যার মধ্যে ছিল ব্রিটিশ তাপীয় একক এবং ক্যালরি (cal)। ক্যালরি এককটি বহুল প্রচলিত ছিল। বিশ্বজুড়ে এস. আই পদ্ধতি চালু হওয়ায় এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব ছাড়া কোনো বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব নেই। যদিও এখনও দৈনন্দিন জীবনে বিশেষ করে স্বাস্থ্য, খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান সম্পর্কিত বিভিন্ন জনপ্রিয় ও সুখপাঠ্য লেখায় ক্যালরির ব্যবহার দেখা যায়।

এক গ্রাম (1g) বিশুদ্ধ পানির তাপমাত্রা এক ডিগ্রি সেলসিয়াস (1°C) বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় তাপকে এক ক্যালরি (1 cal) বলে।

আমরা জানি, গৃহীত বা বর্জিত তাপ = ভর x আপেক্ষিক তাপ × তাপমাত্রার পার্থক্য

বা, H = msθ

ক্যালরি ও জুলের সম্পর্ক : তাপের যান্ত্রিক সমতা J

আমরা জানি, তাপ এক প্রকার শক্তি। অন্যান্য শক্তিকে যেমন তাপশক্তিতে রূপান্তরিত করা যায়, তেমনি তাপশক্তিকেও অন্যান্য শক্তিতে রূপান্তরিত করা যায়। আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে শক্তির একক একটিই জুল এবং তাপের এককও জুল। কিন্তু আগে যখন তাপের একটি একক হিসেবে ক্যালরি প্রচলিত ছিল তখন হিসাব নিকাশের জন্য জুলকে ক্যালরিতে বা ক্যালরিকে জ্বলে রূপান্তরের প্রয়োজন হতো। এর জন্য ক্যালরি ও জুলের মধ্যে একটি সম্পর্ক স্থাপনের প্রয়োজন ছিল। অপের যান্ত্রিক সমতা এর মাধ্যমে এ সম্পর্ক স্থাপন করা হয়েছিল। তখন কাজ বা যান্ত্রিক শক্তিকে 'জুল' এবং তাপশক্তিকে 'ক্যালরি' এককে পরিমাপ করা হতো। W জুল কাজ সম্পন্ন করলে যদি H ক্যালরি তাপ উৎপন্ন হতো বা H ক্যালরি তাপ প্রয়োগে যদি W জুল পরিমাণ কাজ পাওয়া যেত তাহলে শক্তির নিত্যতা তথা সংরক্ষণ সূত্র থেকে আমরা পাই,

H ক্যালরি = W জুল।

বা, I ক্যালরি = WH জুল।

 এই   WH অর্থাৎ কাজ ও তাপের অনুপাতকে বলা হয় তাপের যান্ত্রিক সমতা। বিজ্ঞানী জুল সর্বপ্রথম পরীক্ষার মাধ্যমে এই সম্পর্ক স্থাপন করেন অর্থাৎ WH -এর মান নির্ণয় করেন। এজন্য এই অনুপাত অর্থাৎ তাপের যান্ত্রিক সমতাকে J দ্বারা H

প্রকাশ করা হয় ।

:- J =  WH

এই সমীকরণ থেকে দেখা যায়

H = 1 একক হলে J = W হয় ।

 তাপের যান্ত্রিক সমতা j -কে তাই নিম্নোক্তভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় :

একক তাপ উৎপন্ন করতে যে পরিমাণ কাজ করতে হয় বা একক তাপ দ্বারা যে পরিমাণ কাজ করা যায়, তাকে তাপের যান্ত্রিক সমতা বলে।

বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে কাজ বা ব্যয়িত শক্তি W-কে জ্বলে পরিমাপ করে এবং উৎপাদিত তাপ H-কে ক্যালরিতে পরিমাপ করে (3,4) সমীকরণে মান বসিয়ে J-এর মান পাওয়া গেছে,

J = 4.2

অর্থাৎ 1 ক্যালরি তাপ দ্বারা 4.2 জুল কাজ করা যায়, বা ক্যালরি তাপ উৎপন্ন করতে 4.2 জুল কাজ করতে হয় । অর্থাৎ ক্যালরি এবং 4.2 জুল পরস্পর সমান ।

সুতরাং 1 ক্যালরি = 4.2 জুল।

 

Content added || updated By

তড়িৎ কোষ

459
459

যে যন্ত্রের সাহায্যে রাসায়নিক শক্তি থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে তড়িৎ প্রবাহ পাওয়া যায় তাকে তড়িৎ কোষ ৰলে ।

কোনো কোনো কোষ বিভিন্ন বস্তুর রাসায়নিক ক্রিয়ার সাহায্যে সরাসরি তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে। যেমন- লেকল্যান্স কোষ, শুষ্ক কোষ ইত্যাদি।

কোনো কোনো কোষ বাইরে থেকে পাঠানো তড়িৎ প্রবাহ রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে রাখে এবং পরে সেই রাসায়নিক শক্তিকে পুনরায় তড়িৎ প্রবাহে রূপান্তরিত করে। যেমন-সীসা এসিড সঞ্চয়ক কোষ।

কোষের তড়িচ্চালক শক্তি (Electromotive Force or emf. of Cell)

তড়িচ্চালক শক্তি হয় কোনো কোষের বা কোনো তড়িৎ উৎসের। কোনো কোষের কাজ হচ্ছে বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ চালনা করা অর্থাৎ কোষের সংযোগকারী বর্তনীর ভেতর দিয়ে আধান চালনার জন্য প্রয়োজনীয় তড়িৎ শক্তি সরবরাহ করা।

তড়িচ্চালক শক্তি দ্বারা কোষের বা তড়িৎ উৎসের এই তড়িৎ শক্তির পরিমাপ পাওয়া যায়। প্রতি একক আধানকে কোষ সমেত কোনো বর্তনীর এক বিন্দু থেকে সম্পূর্ণ বর্তনী ঘুরিয়ে আবার ঐ বিহুতে আনতে যে কাজ সম্পন্ন হয় অর্থাৎ কোষ যে তড়িৎ শক্তি সরবরাহ করে তাকে ঐ কোষের তড়িচ্চালক শক্তি বলে ।

q আধানকে কোষ সমেত কোনো বর্তনীর এক বিন্দু থেকে সম্পূর্ণ বর্তনী ঘুরিয়ে পুনরায় ঐ বিন্দুতে আনতে যদি W কাজ সম্পন্ন হয়, তাহলে কোষের তড়িচ্চালক শক্তি,

E=Wq

মুক্ত অবস্থায় অর্থাৎ যখন তড়িৎ প্রবাহ চলে না তখন কোষের দুই পাতের যে বিভব পার্থক্য হয় তার দ্বারা কোষের তড়িচ্চালক শক্তি পরিমাপ করা হয়। যখন কোষটি তড়িৎ প্রবাহ চালনা করে তখন এর দুই পাতের বিভব পার্থক্য কোষের তড়িচ্চালক শক্তির চেয়ে কম হয়।

একক : যেহেতু, তড়িচ্চালক শক্তি হচ্ছে =কাজ/আধান তাই কাজের একককে আধানের একক দিয়ে ভাগ করলে তড়িচ্চালক শক্তির একক পাওয়া যায়। সুতরাং তড়িচ্চালক শক্তির একক হচ্ছে =জুল/কুলম্ব বা JC-1 অর্থাৎ ভোল্ট (V)। 

দেখা যাচ্ছে, তড়িচ্চালক শক্তি ও বিভব পার্থক্যের একক একই অর্থাৎ ভোল্ট (V)। 

 একটি কোষের তড়িচ্চালক শক্তি 1.5 V বলতে বোঝায় । C আধানকে ঐ কোষ সমেত কোনো বর্তনীর এক বিন্দু থেকে একবার সম্পূর্ণ বর্তনী ঘুরিয়ে পুনরায় ঐ বিন্দুতে আনতে 1.5J কাজ সম্পন্ন হয় ।

কোনো কোষের দুই প্রান্ত একটি পরিবাহী তার দিয়ে যুক্ত করলে পরিবাহীর যুক্ত ইলেকট্রনগুলো প্রবাহিত হয়ে তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে। ইলেকট্রনগুলো যে গড় বেগে প্রবাহিত হয় তাকে সঞ্চরণ বেগ বা তাড়ন বেগ বলে। পরিবাহীর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ I হলে,

I = nAve

 

 

 

 

 

Content added || updated By

কোষের অভ্যন্তরীণ রোধ এবং তড়িচ্চালক বল

2.1k
2.1k

কোষের অভ্যন্তরীণ রোধ : 

তড়িৎ কোষযুক্ত কোনো বর্তনীতে যখন প্রবাহ চলে তখন এই প্রবাহ কোষের ভেতরে তরল বা অন্যান্য পদার্থের মধ্য দিয়েও প্রবাহিত হয়। কোষের ভেতর তড়িৎ প্রবাহের দিক কোষের ঋণাত্মক পাত থেকে ধনাত্মক পাতের দিকে। এই পাতদ্বয়ের মধ্যকার বিভিন্ন পদার্থ তড়িৎ প্রবাহের বিরুদ্ধে যে বাধার সৃষ্টি করে তাকে কোষের অভ্যন্তরীণ রোধ বলে। প্রত্যেক তড়িৎ উৎসের অর্থাৎ যার তড়িচ্চালক শক্তি থাকে তার একটি নিজস্ব রোধ থাকেই। একেই অভ্যন্তরীণ রোধ বলা হয়। একে সাধারণত দিয়ে প্রকাশ করা হয়। 

তড়িচ্চালক শক্তি ও অভ্যন্তরীণ রোধের মধ্যে সম্পর্ক 

যে বর্তনীতে সর্বত্র একই প্রবাহ চলে তাকে সরল বর্তনী বলে। E তড়িচ্চালক শক্তি ও অভ্যন্তরীণ রোধের একটি কোষের সাথে R রোধের রোধক চাবি K এর সাহায্যে যুক্ত করে বর্তনী পূর্ণ করা হলো [চিত্র ৩.৩]। 

চিত্র : ৩.৩

চাবি বন্ধ করলে প্রবাহ চলে। ধরা যাক, এই প্রবাহের মান l কোষের তড়িচ্চালক শক্তি E ভোল্ট এর মানে | C আধানকে পূর্ণ বর্তনীতে A বিন্দু থেকে রোধক R এর মধ্যদিয়ে চালনা করে পুনরায় A-তে আনতে কোষ E জুল শক্তি সরবরাহ করে। এই E শক্তির এক অংশ v ব্যয় হয়। কুলম্ব আধানকে R-এর মধ্যদিয়ে A বিন্দু থেকে B বিন্দুতে চালনা করতে এবং বাকি অংশ V" ব্যয়িত হয় অভ্যন্তরীণ রোধ। এর মধ্য দিয়ে B থেকে A-তে আধান চালনা করতে। সুতরাং শক্তির নিত্যতা সূত্রানুসারে,

E=V+V'

কিন্তু V হলো A ও B অর্থাৎ R এর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য এবং V হলো অভ্যন্তরীণ রোধ - এর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য। ও'মের সূত্র প্রয়োগ করে আমরা পাই,

V = IR এবং V = Ir

:- E = IR + Ir...  (3.10)

(3.9) এবং (3.10) সমীকরণ থেকে দেখা যায় যে, তড়িচ্চালক শক্তি E-এর একটি অংশ " = Ir কোষের অভ্যন্তরীণ রোধের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ চালনা করতে ব্যবহৃত হয় এবং বাকি অংশ V = IR = E - IR ব্যবহৃত হয় বাইরের রোধের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ চালনা করতে। বাইরের কাজের জন্য কোষের ক্রিয়া থেকে প্রাপ্ত এই V = IR অংশকে কোষের প্রান্তীয় বিভব পার্থক্য বা প্রাপ্ত ভোল্ট বলে। যখন তড়িৎ প্রবাহ চলে তখন কোষের এই প্রান্তীয় বিভব পার্থক্য তড়িচ্চালক শক্তি E-এর চেয়ে lr পরিমাণ কম হয়।

কোষের তড়িচ্চালক শক্তির অংশ V' = Ir = E-IR যা কোষের ভেতর দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ চালনা করতে ব্যয়িত হয় তাকে অনেক সময় অভ্যন্তরীণ বিভব পতন বা হারানো ভোল্ট বা নষ্ট ভোল্ট বলে। কেননা তড়িৎ প্রবাহ চলাকালীন ভোল্টমিটারের সাহায্যে কোনো কোষের দুই পাতের বিভব পার্থক্য পরিমাপ করা হলে মুক্ত অবস্থার বিভব পার্থক্যের চেয়ে এই পরিমাণ বিভব পার্থক্য কম পাওয়া যায়।

:- E = IR (প্রান্তীয় ভোল্টেজ) + Ir (অভ্যন্তরীণ বিভব পতন)

Content added || updated By

কোষের সমন্বয়

809
809

শক্তিশালী প্রবাহ পাওয়ার জন্য একাধিক কোষ একত্রে ব্যবহার করাকে কোষের সমন্বয় বলে । কোষের সমন্বয়কে অনেক সময় সমবায়, সন্নিবেশ বা সমাবেশও বলে। একাধিক কোষ এক সাথে ব্যবহার করলে তাকে ব্যাটারিও বলা হয়। কোষের সমন্বয় দুই প্রকার হয়ে থাকে।

১.শ্রেণি সমন্বয় (Series combination )

 ২. সমান্তরাল সমন্বয় (Parallel combination )

১. শ্রেণি সমন্বয় (Series combination) :

কতগুলো তড়িৎ কোষ যদি পর পর এমনভাবে সাজানো থাকে যে, প্রথম কোষের ঋণাত্মক পাতের সাথে দ্বিতীয় কোষের ধনাত্মক পাত, দ্বিতীয় কোষের ঋণাত্মক পাতের সাথে তৃতীয় কোষের ধনাত্মক পাত এবং বাকিগুলো এরূপে সংযুক্ত থাকে তাকে শ্রেণি সমন্বয় বলে।

চিত্র :৩.৪

  প্রবাহ নির্ণয় : ধরা যাক, R মানের বাইরের রোধের সাথে সংখ্যক তড়িৎ কোষ শ্রেণি সমন্বয়ের যুক্ত আছে [চিত্র ৩:৪]। আরো ধরা যাক, প্রতিটি কোষের তড়িচ্চালক শক্তি E এবং অভ্যন্তরীণ রোধ r । সমন্বয়ের মোট তড়িচ্চালক শক্তি Es, এবং তুল্য অভ্যন্তরীণ রোধ rs হলে বর্তনীর প্রবাহ ls হবে, ও'মের সূত্রানুসারে Is=EsR+rs

কিন্তু কোষগুলো শ্রেণি সমন্বয়ে থাকায় মোট তড়িচ্চালক শক্তি হবে Es = E + E +…. n সংখ্যক পদ = nE এবং অভ্যন্তরীণ রোধ হবে rs =r+r+….. n সংখ্যক পদ = nr

:- Is=nER+nr

যে কোনো একটি কোষের প্রবাহের সমান হয়। এ সমবায় থেকে কোনো বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায় না। 

সুতরাং যখন কোষের অভ্যন্তরীণ রোধ r -এর তুলনায় বাইরের রোধ R অনেক বড় হয় তখন শক্তিশালী প্রবাহ পাওয়ার জন্য কোষের শ্রেণি সমন্বয় ব্যবহার করা হয়।

২. সমান্তরাল সমন্বয়

কতগুলো কোষ যদি এমনভাবে সাজানো থাকে যে, তাদের ধনাত্মক পাতগুলো একটি সাধারণ বিন্দুতে এবং ঋণাত্মক পাতগুলো অপর একটি সাধারণ বিন্দুতে সংযুক্ত থাকে তখন তাকে কোষের সমান্তরাল সমন্বয় বলে।

চিত্র :৩.৫

প্রবাহ নির্ণয় : ধরা যাক, সমান্তরাল সমন্বয়ে m সংখ্যক কোষ আছে যাদের প্রত্যেকের তড়িচ্চালক শক্তি E এবং অভ্যন্তরীণ রোধ r । এ সমন্বয়ের সাথে R মানের বাইরের রোধ সংযুক্ত আছে [চিত্র ৩.৫]। সমন্বয়ের মোট তড়িচ্চালক শক্তি Ep এবং তুল্য অভ্যন্তরীণ রোধ rp বর্তনীর প্রবাহ Ip হবে, ও'মের সূত্রানুসারে,

Ip=EpR+rp

 কিন্তু সমান তড়িচ্চালক শক্তিবিশিষ্ট কোষগুলো সমান্তরালে আছে বলে সমন্বয়ের কোষগুলোর মোট তড়িচ্চালক শক্তি যে কোনো একটি কোষের তড়িচ্চালক শক্তির সমান। 

অর্থাৎ Ep = E। আর কোষগুলো সমান্তরাল আছে বলে তাদের অভ্যন্তরীণ রোধগুলোও সমান্তরালে সজ্জিত,

সুতরাং Irp=lr+lr+...m সংখ্যক পদ

  =mr

বা, Ip=mEmR+r

সুতরাং যখন কোষের অভ্যন্তরীণ রোধ r-এর তুলনায় বাইরের রোধ R ছোট হয় তখন শক্তিশালী প্রবাহ পাওয়ার জন্য সমান্তরাল সমন্বয় ব্যবহার করা হয়।

Content added || updated By

কির্শফের সূত্র

1.6k
1.6k

সরল বর্তনীতে ও'মের সূত্র প্রয়োগ করে বর্তনীর প্রবাহ, রোধ প্রভৃতি নির্ণয় করা যায়। কিন্তু বর্তনী জটিল হলে ও'মের সূত্র তার জন্য যথেষ্ট হয় না। যে কোনো বর্তনীর প্রবাহ, রোধ ইত্যাদি নির্ণয়ের জন্য ফিলফের দুটি সূত্র আছে। সূত্রগুলো নিচে দেয়া হলো :

প্রথম সূত্র : তড়িৎ বর্তনীর কোন সংযোগ বিন্দুতে মিলিত প্রবাহগুলোর বীজগাণিতিক সমষ্টি শূণ্য হয় ।

অর্থাৎ I =0

যেহেতু বর্তনীর কোনো বিন্দুতেই তড়িতাধান সঞ্চিত হয় না কাজেই যে কোনো সংযোগ বিন্দুতে আগত মোট প্রবাহ ঐ বিন্দু থেকে নির্গত মোট প্রবাহের সমান হবে।

চিত্র : ৩.৬

৩.৬ চিত্রে সংযোগ বিন্দু O-তে I1 ও I2 প্রবেশ করছে এবং ঐ বিন্দু থেকে l2, l4 ও I5, প্রবাহ নির্গত হচ্ছে। 

এখন আগত প্রবাহগুলোকে ধনাত্মক ও নির্গত প্রবাহগুলোকে ঋণাত্মক ধরলে কির্শফের সূত্রানুসারে,

l1 + l3 -l2 -l4 - l5 = 0

আগত প্রবাহকে ঋণাত্মক এবং নির্গত প্রবাহকে ধনাত্মক ধরলেও একই ফল পাওয়া

দ্বিতীয় সূত্র : কোনো আবদ্ধ তড়িৎ বর্তনীর বিভিন্ন অংশগুলোর রোধ এবং তাদের আনুষঙ্গিক প্রবাহের গুণফলের বীজগাণিতিক সমষ্টি ঐ বর্তনীর অন্তর্ভুক্ত মোট তড়িচ্চালক শক্তির সমান।

অর্থাৎ IR =E… (3.15) 

   এ সূত্রানুসারে কোনো আবদ্ধ বর্তনীতে বিভিন্ন অংশে যে সকল প্রবাহ চলে ঐ সকল প্রবাহকে আনুষঙ্গিক রোধ দিয়ে গুণ করলে ঐ বর্তনীর মোট তড়িচ্চালক শক্তির সমান হবে।

এই সূত্র চিত্র ৩.৭-এর মতো যে কোনো আবদ্ধ বর্তনীতে প্রয়োগ করা যায়। E তড়িচ্চালক শক্তির উৎসসহ একটি আবদ্ধ বর্তনী ABDA বিবেচনা করা যাক। তীর চিহ্নের মাধ্যমে বর্তনীর স্বতন্ত্র অংশের প্রবাহের অভিমুখ দেখানো হয়েছে। বর্তনী বরাবর যেতে প্রতিটি বাহুর রোধকে যদি আমরা আনুষঙ্গিক প্রবাহ দিয়ে গুণ করি এবং সর্বশেষ সবগুলো যোগ করি তাহলে আমরা যে মান পাই তা E-এর সমান। অন্য কথায়,

I1r1 + l2r2 + I6r6 = E 

আবদ্ধ বর্তনীর (যেমন, ABDFA) কোনো বাহুতে যদি কোষ না থাকে তাহলে তীর চিহ্নিত পথে বর্তনী দিয়ে যেতে আমরা পাই,

l1r1 + l2r2 - l3r3 - l4r4 = 0

এখানে চিহ্ন নেয়ার নিয়মটি স্বেচ্ছাগৃহীত। আমরা কখনো যদি তড়িৎ প্রবাহের নির্দিষ্ট দিককে নির্বাচন করি তাহলে তড়িচ্চালক শক্তি দ্বারা ঐ দিকে পাঠানো প্রবাহকে ধনাত্মক ধরা হবে এবং এর বিপরীত দিকে পাঠানো প্রবাহকে ঋণাত্মক ধরা হবে। কোনো আবদ্ধ বর্তনীতে যদি ঘড়ির কাটার গতির অভিমুখে প্রবাহগুলোকে ধনাত্মক ধরা হয়, তাহলে ঘড়ির কাঁটার গতির বিপরীত দিকের প্রবাহগুলো হবে ঋণাত্মক। বিপরীতক্রমে যদি ঘড়ির কাঁটার গতির বিপরীত দিকের প্রবাহগুলোকে ধনাত্মক ধরলে ঘড়ির কাঁটার গতির অভিমুখে প্রবাহগুলো হবে ঋণাত্মক।

চিত্র :৩.৭

কোনো জটিল বর্তনীতে অনেকগুলো আবদ্ধ বর্তনী থাকলে সবগুলো আবদ্ধ বর্তনীতেই প্রবাহের অভিমুখের বেলায় অবশ্যই একই নিয়ম মেনে চলতে হবে। এতে হিসাবের জটিলতা বিশেষ করে চিহ্ন বিষয়ক জটিলতা অনেক কমে যায়। কোনো আবদ্ধ বর্তনীতে যদি দুই বা ততোধিক তড়িচ্চালক শক্তির উৎস থাকে তাহলে ঐ বর্তনীর মোট তড়িচ্চালক শক্তির উৎস হবে স্বতন্ত্র তড়িচ্চালক শক্তিগুলোর বীজগাণিতিক যোগফল। যোগের সময় তাদের অভিমুখ অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে।

 অর্থাৎ E =Ir

কির্শফের সূত্রের ব্যবহার 

(Uses of Kirchhof's Laws) 

বর্তনীর প্রবাহ ও বিভব পার্থক্য নির্ণয়

৩.৮ চিত্রে A ও B বিন্দুর মধ্যে দুটি রোধ R ও R2 সমান্তরাল সংযোগে সাজানো আছে। মূল প্রবাহ I হলে তা A বিন্দুতে এসে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে R1 ও R2 এর মধ্যদিয়ে প্রবাহিত হয়ে পুনরায় B বিন্দুতে মিলিত হয়। ধরা যাক,

R1 ও R2-এর মধ্যদিয়ে প্রবাহিত তড়িৎ প্রবাহের মান যথাক্রমে l1  ও l2 । 

আমরা এখন কির্শফের সূত্র ব্যবহার করে তড়িৎ প্রবাহ l1 ও l2 এবং A ও B বিন্দুর বিভব পার্থক্য নির্ণয় করবো।

A বিন্দুতে কির্শফের ১ম সূত্র প্রয়োগ করে পাই,

I = l1 + l2

ABA বদ্ধ বর্তনীতে কির্শফের ২য় সূত্র প্রয়োগ করে পাই,

চিত্র : ৩.৮

l1R1 - l2R2 =0

বা, I1R1 =I2R2

রোধ পরিমাপের হুইটস্টোন ব্রিজ নীতি প্রতিপাদন

   চারটি রোধ পরপর শ্রেণিবদ্ধভাবে যদি এমনভাবে সাজানো হয় যে, প্রথমটির প্রথম প্রান্তের সাথে শেষটির শেষ প্রাপ্ত মিলে একটি বদ্ধ বর্তনী তৈরি হয় এবং যে কোনো জুটি রোধের সংযোগস্থল ও অপর দুটি রোধের সংযোগস্থলের মধ্যে একটি কোষ ও অন্য দুটি সংযোগস্থলের মাঝে একটি গ্যালভানোমিটার যুক্ত থাকে তবে সেই বর্তনীকে হুইটস্টোন ব্রিজ বলে।

৩-৯ নং চিত্রে P, Q, S S R এই চারটি রোধ পর পর সাজিয়ে একটি বদ্ধ বর্তনী তৈরি করা হয়েছে। P ও R-এর সংযোগস্থল A এবং Q ও S এর সংযোগস্থল C-এর মধ্যে চাবি K সহ একটি কোষ E যুক্ত আছে। P ও Q এর সংযোগস্থল B এবং R ও S এর সংযোগস্থল D এর মধ্যে একটি গ্যালভানোমিটার যুক্ত করা আছে যার রোধ G। এটি একটি হুইটস্টোন ব্রিজ।

চিত্র : ৩.৯

      চাবি বন্ধ করলে কোষ E থেকে প্রবাহ I নির্গত হয়ে A বিন্দুতে এসে l1 ও l2 এ দু অংশে বিভক্ত হয়ে যথাক্রমে P ও R এর মধ্য দিয়ে B ও D বিন্দুতে পৌঁছে। এখন B বিন্দুর বিভব D বিন্দুর বিভবের চেয়ে বেশি হলে l1 এর কিছু অংশ lg গ্যালভানোমিটারের  মধ্য দিয়ে D বিন্দুতে এসে l2-এর সাথে মিলে l4 হয়ে S-এর মধ্যদিয়ে C-তে পৌঁছায়। অপরদিকে এর বাকি অংশ l3, Q-এর মধ্যদিয়ে C তে পৌঁছে l4 এর সাথে মিলে মোট প্রবাহ l হয়ে E-তে ফিরে আসে। আর D বিন্দুর বিভব B বিন্দুর চেয়ে বেশি হলে l2-এর কিছু অংশ গ্যালভানোমিটারের মধ্যদিয়ে B বিন্দুতে এসে l2-এর সাথে মিলিত হয়ে Q-এর মধ্যদিয়ে C-তে পৌঁছায় এবং l2 এর বাকি অংশ S- এর মধ্যদিয়ে C-তে পৌঁছে মোট প্রবাহ I হয়ে E-তে ফিরে আসে।

কিন্তু B ও D বিন্দুর বিভব সমান হলে গ্যালভানোমিটারের মধ্যদিয়ে কোনো প্রবাহ চলবে না অর্থাৎ lg = 0 হবে ফলে গ্যালভানোমিটারের কাঁটাও বিক্ষিপ্ত হবে না। এই অবস্থাকে হুইটস্টোন ব্রিজের ভারসাম্য অবস্থা বা সাম্য অবস্থা বা নিস্পন্দ অবস্থা বলে।

৩.৭ চিত্রানুসারে B বিন্দুতে কির্শফের প্রথম সূত্র প্রয়োগ করে পাওয়া যায়,

l1-lg-l3=0

বা, l1=lg+l3…(3.21)

আবার D বিন্দুতে কির্শকের প্রথম সূত্র প্রয়োগ করে পাওয়া যায়,

l2+lg-l4=0

l2+lg=l4…(3.22)

গ্যালভানোমিটারের ভেতর দিয়ে যখন কোনো তড়িৎ প্রবাহিত হয় না অর্থাৎ হুইটস্টোন ব্রিজের ভারসাম্য অবস্থায় lg =0

তখন (3.21) সমীকরণ থেকে পাওয়া যায়, I1 = l3

(3.22) সমীকরণ থেকে পাওয়া যায়, l2 = l4

এটিই হুইটস্টোন ব্রিজের ভারসাম্যের শর্ত। (3.27) সমীকরণ থেকে দেখা যায় যে, P, Q, R ও S এর মধ্যে যে কোনো তিনটি রোধ জানা থাকলে চতুর্থ রোধ নির্ণয় করা যায়। হুইটস্টোন ব্রিজের চারটি রোধ P, Q, R এবং S কে হুইটস্টোন ব্রিজের যথাক্রমে ১ম বাহু, ২য় বাহু, ৩য় বাহু ও ৪র্থ বাহু বলা হয়।

Content added || updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

মিটার গেজ
বিদ্যুৎ কোষের শ্রেণি বা সারিবদ্ধ সমবায়
হুইটস্টোন ব্রীজে
বিদ্যুৎ কোষের সমান সমান্তরাল
এসি ও ডিসি উভয়ের ক্ষেত্রে
শুধুমাত্র এসি এর ক্ষেত্রে
শুধুমাত্র ডিসি এর ক্ষেত্রে
কোনোটিই নয়

শান্ট

2k
2k

গ্যালভানোমিটার একটি সুবেদী যন্ত্র। গ্যালভানোমিটারের মধ্য দিয়ে বেশি পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহ চালনা করা হলে এটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে, এর স্প্রিং ছিঁড়ে যেতে বা পুড়ে যেতে পারে। তাই গ্যালভানোমিটারকে রক্ষা করার জন্য এর সাথে সমান্তরাল সংযোগে একটি অল্পমানের রোধ সংযুক্ত করে একটি বিকল্প পথের সৃষ্টি করা হয়। সমান্তরাল সংযোগে লাগানো এই রোধকেই শান্ট বলা হয়। এর ফলে মূল প্রবাহ দু'ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় এবং শার্টের রোধ কম হওয়ায় বেশি পরিমাণ প্রবাহ এর ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং অল্প পরিমাণ প্রবাহ গ্যালভানোমিটারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় । এতে গ্যালভানোমিটার নষ্ট হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়।

আবার গ্যালভানোমিটার বর্তনীতে শ্রেণি সংযোগে যুক্ত করতে হয় তাই এর রোধ বর্তনীতে কার্যকর হয়, ফলে বর্তনীর প্রবাহের মান পরিবর্তিত হতে পারে। এর জন্যে গ্যালভানোমিটারের কুণ্ডলীর সাথে সমান্তরাল সংযোগে একটি অল্প মানের রোধ সংযুক্ত করা হয়। ফলে যন্ত্রের তুল্য রোধ খুব কম হয়, তাই গ্যালভানোমিটার বর্তনীতে যুক্ত করলে বর্তনীর প্রবাহ কার্যত অপরিবর্তিত থাকে। অধিক পরিমাণ প্রবাহ গিয়ে যাতে গ্যালভানোমিটারকে নষ্ট করতে না পারে তার জন্য গ্যালভানোমিটারের সাথে সমান্তরাল সংযোগে যে অল্পমানের রোধ সংযুক্ত করা হয় তাকে শান্ট বলে।

বর্তনীর তুল্য রোধ কমানোর জন্যে বর্তনীতে অল্প মানের যে রোধ সমান্তরালে সংযুক্ত করা হয় তাকেই শান্ট বলা হয়।

 

গ্যালভানোমিটারের প্রবাহ ও শান্টের প্রবাহের সাথে মূল প্রবাহের সম্পর্ক

ধরা যাক, গ্যালভানোমিটারের রোধ G। এর সাথে A ও B বিন্দুতে সমান্তরাল সংযোগে S মানের রোধ শান্ট হিসেবে যোগ করা হয়েছে। বর্তনীর মূল প্রবাহ I এসে A বিন্দুতে Ig ও ls শাখায় বিভক্ত হয়ে যথাক্রমে গ্যালভানোমিটার ও শার্টের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে [চিত্র ৩.১৩]। অতএব

l = lg + Is

  A ও B বিন্দুর বিভব যথাক্রমে VA ও VB হলে 

আমরা জানি,

গ্যালভানোমিটারের ক্ষেত্রে, VA - VB = Ig

এবং শান্টের ক্ষেত্রে, VA - VB = ls

এই দুই সমীকরণের তুলনা থেকে পাওয়া যায়,

IsS = lg G

বা, IsIg=GS

চিত্র :৩.১৩

শান্টের ব্যবহার :

অ্যামিটার (Ammeter)

শান্টের ব্যবহারিক প্রয়োগ দেখা যায় অ্যামিটারে। প্রবাহ পরিমাপের যন্ত্র হচ্ছে অ্যামিটার।

যে যন্ত্রের সাহায্যে বর্তনীর তড়িৎপ্রবাহ সরাসরি অ্যাম্পিয়ার এককে পরিমাপ করা যায় তাকে অ্যামিটার বলে। একে বর্তনীর সাথে শ্রেণি সমবায়ে যুক্ত করতে হয়।

গঠনপ্রণালি : 

এই যন্ত্রে একটি চলকুগুলী জাতীয় গ্যালভানোমিটার থাকে। কুগুলীর বিক্ষেপ নির্ণয়ের জন্য কুণ্ডলী তলের সমকোণে একটি সূচক বা কাঁটা লাগানো থাকে। সূচকটি অ্যাম্পিয়ার এককে দাগকাটা একটি স্কেলের উপরে ঘুরতে পারে। কুণ্ডলীর সাথে সমান্তরাল সমবায়ে একটি অল্পমানের রোধ লাগানো থাকে [চিত্র ৩.১৪]।

চিত্র : ৩.১৪

কার্যপ্রণালি : 

যেহেতু অ্যামিটারটিকে বর্তনীতে শ্রেণি সমন্বয়ে যুক্ত করতে হয় তাই এর রোধ বর্তনীতে কার্যকর হয়, ফলে বর্তনীর প্রবাহের মান পরিবর্তিত হতে পারে। এর জন্য গ্যালভানোমিটারের কুণ্ডলীর সাথে সমান্তরাল সমবায়ে একটি অল্পমানের রোধের তার শান্ট হিসেবে যুক্ত করা হয়। এতে যন্ত্রের তুল্য রোধ খুব কম হয়, ফলে অ্যামিটার বর্তনীতে যুক্ত করলে বর্তনীতে প্রবাহের কার্যত কোনো পরিবর্তন হয় না এবং প্রবাহের একটি ক্ষুদ্র অংশ মাত্র কুণ্ডলীর ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং যন্ত্রটি নষ্ট হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়।

ধরা যাক, যে গ্যালভানোমিটার দ্বারা অ্যামিটার তৈরি করা হয়েছে তার রোধ G এবং গ্যালভানোমিটার সর্বাধিক যে প্রবাহ নিতে পারে তার মান Ig । একে সর্বাধিক l প্রবাহ পরিমাপের উপযোগী অ্যামিটারে পরিণত করতে হলে এর সাথে যদি S রোধের শান্ট ব্যবহার করতে হয়, তবে

:- S=lgI-IgG...  (3.31)

কুণ্ডলীর ভেতর দিয়ে প্রবাহ চললে সূচকটি স্কেলের উপর ঘুরে যায়। প্রবাহ যত বেশি হবে সূচকের বিক্ষেপও তত বেশি হবে। একটি আদর্শ যন্ত্রের সাথে তুলনা করে এর স্কেল অ্যাম্পিয়ারে দাগ কাটা হয়। অ্যামিটারকে একটি স্বল্প রোধের শান্ট যুক্ত অ্যাম্পিয়ারে দাগাঙ্কিত গ্যালভানোমিটার হিসেবে ধরা যেতে পারে।

চিত্র : ৩.১৫

অ্যামিটারের পাল্লা বৃদ্ধি : একটি অ্যামিটার সর্বাধিক যে পরিমাণ তড়িৎপ্রবাহ পরিমাপ করতে পারে তাকে তার পাল্লা বলে। একটি অল্প পাল্লার অ্যামিটারকে সহজেই বেশি পাল্লার অ্যামিটারে পরিণত করা যায় অর্থাৎ কম প্রবাহ পরিমাপে সক্ষম অ্যামিটারকে বেশি প্রবাহ পরিমাপে সক্ষম যন্ত্রে পরিণত করা হয় । অ্যামিটারটি সর্বোচ্চ যে তড়িৎপ্রবাহ পরিমাপ করতে পারে তার ” গুণ প্রবাহ ঐ অ্যামিটার দিয়ে পরিমাপ করা সম্ভব। এর জন্য অ্যামিটারের সাথে সমান্তরাল সমন্বয়ে একটি অত্যন্ত অল্পমাত্রার রোধ যুক্ত করতে হয় অর্থাৎ একটি শান্ট ব্যবহার করতে হয় [চিত্র ৩-১৫]।

ধরা যাক, অ্যামিটারটির অভ্যন্তরীণ রোধলে S রোধ লাগাতে হবে। তাহলে,

 

 

 

Content added || updated By

পটেনশিওমিটার, মিটার ব্রিজ ও পোস্টঅফিস বক্স

2.7k
2.7k

পটেনশিওমিটার (Potentiometer)

যে যন্ত্রের সাহায্যে বিভব পতন পদ্ধতিতে বিভব পার্থক্য ও তড়িচ্চালক শক্তি পরিমাপ করা হয় তাকে পটেনশিওমিটার বলে।

যন্ত্রের বর্ণনা এই যন্ত্রে সাধারণত 10 মিটার লম্বা একটি তার কাঠের ফ্রেমের উপর একটি মিটার স্কেলের গা বরাবর আটকানো থাকে। এই তারটিকে প্রতিটি 1 মিটার দীর্ঘ এরূপ 10টি ভাগে ভাগ করে শ্রেণি সংযোগে যুক্ত করা হয় এবং এগুলোকে পর পর সংযুক্ত করে A ও B বিন্দুর মধ্যে যুক্ত করা হয় [চিত্র ৩.২৩]। এমন পদার্থের তার নেয়া হয় যার রোধের উষ্ণতা সহগ খুব কম। সাধারণত ম্যাঙ্গানিন বা কনস্ট্যানটানের তার নেয়া হয়। একটি পিতলের তৈরি তিন পায়া জকি তারগুলোর দৈর্ঘ্য বরাবর বামে বা ডানে চলাচল করতে পারে এবং চলাচল করার সময়

চিত্র :৩.২৩

পটেনশিওমিটারের সাহায্যে দুটি কোষের তড়িচ্চালক শক্তির তুলনা।

তত্ত্ব : 

  ধরা যাক, পটেনশিওমিটারের তারের প্রতি সেন্টিমিটারের দৈর্ঘ্যের রোধ σ Ω এবং এর ভিতর দিয়ে তড়িৎপ্রবাহ চলছে I অ্যাম্পিয়ার। এখন E1, তড়িচ্চালক শক্তির কোষ বর্তনীতে সংযুক্ত করলে যদি পটেনশিওমিটারের তারের l দৈর্ঘ্যে গ্যালভানোমিটারে শূন্য বিক্ষেপ পাওয়া যায় তাহলে,

E1 = l1 cm তারের প্রান্তীয় বিভব পার্থক্য

  = l x l1 cm তারের রোধ = 

একইভাবে E2 তড়িচ্চালক শক্তির কোষের জন্য যদি l2 দৈর্ঘ্যে শূন্য বিক্ষেপ পাওয়া যায় তাহলে,

E2=l l2

যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য দ্রব্যাদি :  

  পটেনশিওমিটার, ব্যাটারি, রিয়োস্ট্যাট, দুটি কোষ যাদের তড়িচ্চালক শক্তি তুলনা করতে হবে, দ্বিমুখী চাবি, প্লাগচাবি, জকি, গ্যালভানোমিটার, সংযোগকারী তার, শিরিষ কাগজ। কাজের ধারা :

১. ৩.২৪ চিত্রানুযায়ী A ও B বিন্দুর মধ্যে একটি ব্যাটারি E (যার তড়িচ্চালক শক্তি পরীক্ষণীয় কোষদ্বয়ের প্রত্যেকটির তড়িচ্চালক শক্তির চেয়ে বেশি), চাবি, K রিয়োস্ট্যাট Rh শ্রেণি সমবায়ে সাজানো হয়। ব্যাটারি E-এর ধনাত্মক পাত A-বিন্দুর সাথে যুক্ত থাকে। যে কোষদ্বয়ের তড়িচ্চালক শক্তি E1 ও E2 এর তুলনা করতে হবে তাদের ধনাত্মক পাতদ্বয়কেও A বিন্দুর সাথে এবং ঋণাত্মক পাতদ্বয়কে একটি দ্বিমুখী চাবি K K2 এর মাধ্যমে একটি গ্যালভানোমিটার ও রোধ বাক্সের মধ্য দিয়ে জকিতে যুক্ত করা হয় । [ লক্ষণীয় সবগুলো ব্যাটারি ও কোষের ধনাত্মক পাত A বিন্দুতে সংযুক্ত। ]

চিত্র :৩.২৪

২. রোধ বাক্সে বেশ বড় মানের রোধ নেয়া হয় যাতে গ্যালভানোমিটারের মধ্যে বেশি মাত্রায় তড়িৎ প্রবাহিত না হয়। এখন K চাবি বন্ধ করে পটেনশিওমিটারের তারের মধ্যে তড়িৎপ্রবাহ চালনা করা হয়।

 

মিটার ব্রিজ

যে যন্ত্রে এক মিটার লম্বা সুষম প্রস্থচ্ছেদের একটি তারকে কাজে লাগিয়ে হুইটস্টোন ব্রিজের নীতি ব্যবহার করে কোনো অজানা রোধ নির্ণয় করা হয় তাকে মিটার ব্রিজ বলে।

  মিটার ব্রিজ হুইটস্টোন ব্রিজের একটি ব্যবহারিক রূপ। মিটার ব্রিজের সাহায্যে কোনো পরিবাহীর রোধ নির্ণয় করা যায়। এবং তা থেকে পরিবাহীর উপাদানের আপেক্ষিক রোধ নির্ণয় করা যায়।

তত্ত্ব : 

কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একক দৈর্ঘ্যের ও একক প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলের কোনো পরিবাহীর রোধকে ঐ তাপমাত্রায় ঐ পরিবাহীর উপাদানের আপেক্ষিক রোধ বলে। রোধের সূত্র থেকে আমরা জানি পরিবাহীর রোধ P হলে,

ρ=pπr2L.. (1)

এখানে, 

p = তারের উপাদানের আপেক্ষিক রোধ

P = তারের রোধ

L = তারের দৈর্ঘ্য

r = তারের ব্যাসার্ধ

π = 3.14, ধ্রুবসংখ্যা ।

তারের দৈর্ঘ্য মিটারে, প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল বর্গমিটারে এবং রোধ ও 'ম-এ পরিমাপ করলে আপেক্ষিক রোধের একক হবে ও'ম -মিটার।

যন্ত্রের বর্ণনা : 

এই যন্ত্রে একটি কাঠের ফ্রেমের উপর তিনখানা নগণ্য রোধের তামার বা পিতলের পাত a, b ও c বসানো থাকে। এতে a ও b-এর মধ্যে একটি ফাঁক বা শূন্যস্থান এবং b ও c-এর মধ্যে একটি ফাঁক থাকে। ৫ ও পাতের যথাক্রমে A ও C বিন্দুর সাথে এক মিটার লম্বা সুষম প্রস্থচ্ছেদের ম্যাঙ্গানিনের রোধ তার টানা দেওয়া থাকে [চিত্র ৩.১৯]। এই তারের পাশে বা নিচে একটি মিটার স্কেল বসানো থাকে যার সাহায্যে এই তারের যে কোনো অংশের দৈর্ঘ্য নির্ণয় করা যায়। এই তারের দৈর্ঘ্য ঠিক এক মিটার হওয়ায় এই যন্ত্রের নাম মিটার ব্রিজ হয়েছে।

চিত্র :৩.১৯

এর একটি পা (L) সব সময় পিতলের পাত R, R-কে স্পর্শ করে থাকে। এই পাতের সাথে যুক্ত সংযোজক জ্বর সাথে গ্যালভানোমিটারকে সংযুক্ত করা হয়। জকির মাঝ বরাবর একটি চাবির সাথে আরেকটি পা থাকে, চাবি টেপা হলে এই পা তার স্পর্শ করে। চাবিকে সামনে পেছনে সরিয়ে যে কোনো তারের সাথে এই পাকে স্পর্শ করানো যায়।

পরীক্ষা :

 ২. পরীক্ষা শুরু করার আগে প্রথমে দেখে নিতে হবে বর্তনী সংযোগ ঠিক আছে কিনা। এজন্য প্রথমে রোধ বাক্স থেকে যে কোনো মানের ধরা যাক, 1Ω মানের প্লাগ তুলে নেয়া হয়। এতে বর্তনীতে জানা রোধের মান হবে এক ওম। এবার চাবি K বন্ধ করে তড়িৎপ্রবাহ চালনা করা হয়। এখন গ্যালভানোমিটারের কাঁটার সাথে সংযুক্ত জকিটিকে মিটার ব্রিজের তারের এক প্রান্তে স্পর্শ করানো হয়। ফলে গ্যালভানোমিটারের বিক্ষেপ দেখা যাবে। এখন জকিটিকে মিটার ব্রিজের তারের অপর প্রান্তে স্পর্শ করানো হয়। যদি গ্যালভানোমিটারের কাঁটার বিক্ষেপ বিপরীত দিকে হয় তাহলে বুঝতে হবে বর্তনীটি ঠিকভাবে সংযোজিত হয়েছে। যদি কাঁটার বিক্ষেপ একই দিকে দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে বর্তনী সংযোগে ত্রুটি আছে এবং ভালোভাবে পরীক্ষা করে সংযোগ ঠিক করে নিতে হবে।

৩. রোধ বাক্স থেকে যে অংকের রোধের প্লাগ তোলা হবে বর্তনীতে তত ও'ম হবে জানা রোধ, Q । এখন জকিটিকে মিটার ব্রিজের তারের এক প্রান্তে স্পর্শ করানো হয়। গ্যালভানোমিটারের কাঁটার বিক্ষেপ লক্ষ করে জকিটিকে তারের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের দিকে তারের ওপর বার বার স্পর্শ করিয়ে এমন এক বিন্দুতে আনা হয় যেখানে গ্যালভানোমিটারে কোনো বিক্ষেপ থাকবে না। জকির এই অবস্থানকে নিস্পন্দ বিন্দু বলে। ব্রিজ তারের বাম প্রান্ত থেকে এই বিন্দুর দূরত্ব সংযুক্ত মিটার স্কেলের সাহায্যে দেখে নেয়া হয় । এই দূরত্ব ।

৪. রোধ বাক্স থেকে জানা রোধ অর্থাৎ Q-এর মান পরিবর্তন করে ।-এর পাঠ নেয়া এবং (2) নং সমীকরণের সাহায্যে অজানা রোধ P নির্ণয় করা হয়।

৫. ডান ফাঁকে অজানা রোধ এবং বাম ফাঁকে রোধ বাক্স স্থাপন করা হয়। 

৬. উপরিউক্ত প্রক্রিয়ায় l নির্ণয় করে ( 3 ) সমীকরণের সাহায্যে অজানা রোধ P নির্ণয় করা হয়। সবগুলো P-এর গড় হবে পরীক্ষণীয় তারের রোধ । 

৭. মিটার স্কেলের সাহায্যে পরীক্ষণীয় তারের দৈর্ঘ্য এবং ক্রুগজের সাহায্যে এর ব্যাসার্ধ মেপে নেয় হয় ।

৯. পরীক্ষালব্ধ উপাত্ত ছকে বসিয়ে (1) সমীকরণের সাহায্যে তারের উপাদানের আপেক্ষিক রোধ নির্ণয় করা হয় ।

পর্যবেক্ষণ ও সন্নিবেশন :

১. পরীক্ষণীয় তারের দৈর্ঘ্য, L = ... cm

২. স্কু গজের পিচ = mm..

৩. ক্রুগজের বৃত্তাকার স্কেলের মোট ভাগ সংখ্যা =

হিসাব : ρ=pπr2L

ফলাফল : 

প্রদত্ত তারের উপাদানের আপেক্ষিক রোধ, p = ...........2m সতর্কতা :

১. সংযোগ তারের প্রান্ত এবং সংযোগ স্ক্রু শিরিষ কাগজ দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করে নেয়া হয়। 

২. নিস্পন্দ বিন্দু নির্ণয়ের আগে গ্যালভানোমিটার কাঁটার বিপরীত বিক্ষেপ দেখে নেয়া হয়।

৩. তাড়িতচৌম্বকীয় আবেশ পরিহারের জন্য আগে কোষ বর্তনী বন্ধ করে পরে জকিটি ব্রিজ তারে স্পর্শ করানো হয়।

৪. রোধ বাক্সের প্লাগগুলো শক্ত করে লাগানো হয় ।

৫. সমান চাপে জকিটি তারে স্পর্শ করানো হয়।

৬. নিষ্পদ বিন্দু সতর্কতার সাথে লক্ষ করা হয়।

৭. অতিরিক্ত প্রবাহের জন্য গ্যালভানোমিটার যাতে নষ্ট না হয় সে জন্য শান্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।

পোস্ট অফিস বক্স (Post Office Box )

যে রোধ বাক্সের রোধগুলোকে হুইটস্টোন ব্রিজের তিনটি বাহু হিসেবে বিবেচনা করে এর সাহায্যে হুইটস্টোন ব্রিজের নীতি ব্যবহার করে কোন অজানা রোধ নির্ণয় করা যায়, তাকে পোস্ট অফিস বক্স বলে। পোস্ট অফিস বক্স হুইটস্টোন ব্রিজের আরেকটি ব্যবহারিক রূপ। পূর্বে পোস্ট অফিসের লোকজন টেলিগ্রাম, টেলিফোন লাইনের তারের রোধ নির্ণয়ের জন্য এই যন্ত্র ব্যবহার করতেন বলে একে পোস্ট অফিস বক্স বলা হয়।

চিত্র : ৩.২০

যন্ত্রের বর্ণনা : 

  পোস্ট অফিস বক্স একটি বিশেষ ধরনের রোধ বাক্স। ৩২০ চিত্রে এই যন্ত্রের একটি নক্শা দেখানো হলো। ৩.২২ চিত্রে যন্ত্রের মূল বিষয়গুলো সহজ করে দেখানো হয়েছে। এই বাক্সে তিন লাইনে রোধ সাজানো থাকে। এই রোধগুলো তিনটি অংশে বিভক্ত থাকে । যন্ত্রের প্রথম লাইন AC দুটি অংশ AB ও BC-তে বিভক্ত। প্রতিটি অংশে 10, 100 ও 1000 ও মের তিনটি করে রোধ কুণ্ডলী থাকে। এই অংশ দুটি হুইটস্টোন ব্রিজের প্রথম ও দ্বিতীয় বাহুর অর্থাৎ P ও Q রোধের কাজ করে এবং এদের বলা হয় অনুপাত বাহু। তৃতীয় অংশ যন্ত্রের দ্বিতীয় ও তৃতীয় লাইন মিলে A থেকে D পর্যন্ত বিস্তৃত এবং এটি হুইটস্টোন ব্রিজের তৃতীয় বাহুর অর্থাৎ R রোধের কাজ করে, এতে সাধারণত 1 থেকে 5000 ও'মের বিভিন্ন রোধ কুণ্ডলী শ্রেণি সমন্বয়ে যুক্ত থাকে। যে কোন কুণ্ডলীর প্লাগ তুললে ঐ রোধ বর্তনীর অন্তর্ভুক্ত হয়। এভাবে 11110 ও'ম পর্যন্ত অন্তর্ভুক্ত করা যায়। প্রকৃতপক্ষে এই বাহুর রোধ নিয়ন্ত্রণ করেই ভারসাম্য অবস্থার সৃষ্টি করা হয়।

পোস্ট অফিস বক্সের সাহায্যে অজানা রোধ নির্ণয়।

তত্ত্ব : 

পরিবাহীর যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে তড়িৎপ্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হয় তাকে রোধ বলে। হুইটস্টোন ব্রিজের চারটি বাহুর যে কোনো তিনটি বাহুর রোধ জানা থাকলে চতুর্থ বাহুর রোধ নির্ণয় করা যায় ।

হুইটস্টোন ব্রিজের নীতির ওপর ভিত্তি করে পোস্ট অফিস বাক্স তৈরি করা হয়েছে। পোস্ট অফিস বাক্সের অনুপাত বাহুদ্বয় P ও Q যথাক্রমে হুইটস্টোন ব্রিজের প্রথম ও দ্বিতীয় বাহু (চিত্র ৩.২১)। বাক্সের R বাহু হুইটস্টোন ব্রিজের তৃতীয় বাহু। যে পরিবাহীর রোধ নির্ণয় করতে হবে সেটি C ও D এর মধ্যে সংযুক্ত করা হয় এবং এটি হুইটস্টোন ব্রিজের চতুর্থ বাহু S গঠন করে। এখন P, Q এবং R বাহুর রোধের মান যদি এমন করা হয় যেন গ্যালভানোমিটারের মধ্য দিয়ে কোনো তড়িৎ প্রবাহ না চলে তাহলে হুইটস্টোন ব্রিজের নীতি থেকে আমরা জানি,

PQ=RS এখানে S = অজানা রোধ

:- S=QP×R...  (1)

P, Q ও R-এর মান জেনে অজানা রোধ S নির্ণয় করা হয়।

যন্ত্রপাতি ও প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি : পোস্ট অফিস বক্স, ব্যাটারি, গ্যালভানোমিটার, সংযোগকারী তার, পরীক্ষণীয় রোধ, শিরিষ কাগজ ইত্যাদি।

চিত্র : ৩.২১

কাজের ধারা :

১. যে পরিবাহীর রোধ S নির্ণয় করতে হবে তাকে এই যন্ত্রের C ও D বিন্দুর মধ্যে সংযুক্ত করা হয় (চিত্র ৩.২২)। একটি টেপা চাবি (যা পোস্ট অফিস বাক্সের সাথে লাগানো থাকে) K-এর মাধ্যমে A ও C বিন্দুর মধ্যে ব্যাটারি E এবং অপর টেপা চাবি K2 এর মাধ্যমে B ও D বিন্দুর মধ্যে গ্যালভানোমিটারে যুক্ত করা হয়।

২. পরীক্ষা শুরু করার আগে প্রথমে দেখে নিতে হবে বর্তনী সংযোগ ঠিক আছে কিনা। এজন্য P ও Q অনুপাত বাহুদ্বয়ের প্রত্যেকটি থেকে 10 Ω প্লাগ তোলা হয়। R-বাহু থেকে কোন প্লাগ তোলা হয় না অর্থাৎ R বাহুর রোধ শূন্য। এখন আগে ব্যাটারি বর্তনীর চাবি K এবং পরে গ্যালভানোমিটার বর্তনীর চাবি K2 চাপা হয়।

এতে গ্যালভানোমিটারে বিক্ষেপ দেখা যাবে। এখন K1 ও K2 চাবি ছেড়ে দিয়ে R-বাহু থেকে "INF" (অসীম) চিহ্নিত প্লাগটি তুলে প্রথমে K1 ও পরে K2 চাপলে যদি গ্যালভানোমিটারে বিপরীত দিকে বিক্ষেপ দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে বর্তনী সংযোগ ঠিক আছে। আর যদি একই দিকে বিক্ষেপ দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে সংযোগে ত্রুটি আছে এবং সতর্কতার সাথে ত্রুটি সংশোধন করতে হবে।

৩. এখন অজানা রোধ S নির্ণয়ের জন্য অনুপাত বাহুদ্বয়ের প্রত্যেকটি থেকে 10Ω   প্লাগ ভোলা অবস্থায় প্রথমে K1 ও পরে K2 চেপে ধরে R বাহু থেকে ক্রমাগত পর্যায়ক্রমে নিম্নমান ও উচ্চমানের রোধের প্লাগ তোলা হয় এবং গ্যালভানোমিটারে বিক্ষেপ লক্ষ করা হয়। RΩ  বাহুর রোধ এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয় যেন R 12 এবং (R+ 1) Ω মানের রোধে গ্যালভানোমিটারে বিপরীত বিক্ষেপ পাওয়া যায়। এই অবস্থানে অজানা রোধের মান হবে R ও (R+ 1 ) এর মধ্যে।

চিত্র :৩.২২

৪. কাজের ধারা (৩)-এ গ্যালভানোমিটারে শূন্য বিক্ষেপ না পাওয়া গেলে P বাহুতে 100Ω এবং Q বাহুতে 10Ω প্লাগ তোলা হয়। এই অবস্থায় R গ্যালভানোমিটারে 'শূন্য বিক্ষেপ' পাওয়ার জন্য R-এর মান পরিবর্তন করা হয়। R বাহুতে R Ω রোধের জন্য গ্যালভানোমিটারে শূন্য বিক্ষেপ' পাওয়া গেলে অজানা রোধ S=R10Ω । [P Q = 100 : 10 রোধ নিয়ে 0.1 Ω পর্যন্ত রোধ সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায় 0.1 Ω ভগ্নাংশ সঠিকভাবে নির্ণয় করতে হলে অনুপাত বাহুর রোধের মান পরিবর্তন করতে হবে। ]

৫. কাজের ধারা (৪)-এ গ্যালভানোমিটারে শূন্য বিক্ষেপ' না পাওয়া গেলে P বাহুতে 1000 Ω এবং 2 বাহুতে 10 Ω  প্লাগ তোলা হয়। এই অবস্থায় গ্যালভানোমিটারে শূন্য বিক্ষেপ' পাওয়ার জন্য R বাহুর রোধের মান পরিবর্তন করা হয়। R বাহুতে R Ω  রোধের জন্য গ্যালভানোমিটারে শূন্য বিক্ষেপ' পাওয়া গেল। অজানা রোধ

S=R100Ω

৬. কাজের ধারা (৫)-এ যদি শূন্য বিক্ষেপ না পাওয়া যায় তাহলে R বাহুতে রোধের মান এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয় যেন R2 ও (R+1)Ω  মানের রোধে গ্যালভানোমিটারে বিপরীত বিক্ষেপ পাওয়া যায়। এখন R  Ω মানের রোধের জন্য গ্যালভানোমিটার কাঁটার বামদিকে বিক্ষেপ d1 ঘর এবং (R + 1) Ω মানের রোধের জন্য ডান দিকে বিক্ষেপ d2 হলে R বাহুতে যে মানের রোধের জন্য শূন্য বিক্ষেপ পাওয়া যাবে তার মান =

R+d1d1+d2Ω সুতরাং অজানা রোধ,

S=1100

ফলাফল :

প্রদত্ত রোধের পরীক্ষালব্ধ মান :

S =…Ω 

সতর্কতা :

১. সংযোগকারী তার ও সংযোগ স্ক্রু শিরিষ কাগজ দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করে নেয়া হয় এবং সংযোগ দৃঢ়ভাবে করা হয়।

২. রোধবাক্সের এবং পোস্ট অফিস বাক্সের প্লাগগুলো খুব শক্তভাবে লাগানো হয় ।

 ৩. স্বকীয় আবেশ পরিহারের জন্য ব্যাটারি বর্তনীর চাবি আগে এবং পরে গ্যালভানোমিটার বর্তনীর চাবি বন্ধ করা নীর পর ভাবি আগে এবং হয়।

৪. নিস্পন্দ বিন্দু নির্ণয়ের পূর্বে বিপরীত বিক্ষেপ দেখে নেয়া হয় ।

 

Content added || updated By
টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion
;